৮৬/২৬. অধ্যায়ঃ
যে এমন কোন অপরাধ করল যা হদ - এর সীমার মধ্যে নয় এবং সে ইমামকে জানালো। তবে তাওবাহ্র পর তাকে কোন শাস্তি দেয়া হবে না, যখন সে ফতোয়া জানার জন্য আসে।
‘আত্বা (রহঃ) বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এমন ব্যক্তিকে শাস্তি দেননি। ইব্নু জুরাইজ (রহঃ) বলেন, শাস্তি দেননি ঐ লোককে যে রমযানে স্ত্রী সংগম করেছে এবং ‘উমার (রাঃ) শাস্তি দেননি হরিণ শিকারীকে। এ সম্পর্কে আবূ ‘উসমান (রহঃ) ইব্নু মাস’ঊদ (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা আছে।
সহিহ বুখারী : ৬৮২১
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৬৮২১
قُتَيْبَةُ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَجُلاً وَقَعَ بِامْرَأَتِهِ فِي رَمَضَانَ فَاسْتَفْتَى رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ هَلْ تَجِدُ رَقَبَةً قَالَ لاَ قَالَ هَلْ تَسْتَطِيعُ صِيَامَ شَهْرَيْنِ قَالَ لاَ قَالَ فَأَطْعِمْ سِتِّينَ مِسْكِينًا.
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
যে, এক লোক রমযানে আপন স্ত্রীর সাথে যৌন সংযোগ করে ফেললো। তারপর রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর কাছে ফতোয়া জানতে চাইল। তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন, একটি গোলাম আযাদ করার সামর্থ্য তোমার আছে কি? সে বলল, না। তিনি বললেনঃ তাহলে কি দু’মাস সিয়াম পালন করতে পারবে? সে বলল, না। তিনি বললেনঃ তাহলে ষাটজন মিসকীনকে খাদ্য খাওয়াও।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩৬৪)