৮৬/২৬. অধ্যায়ঃ

যে এমন কোন অপরাধ করল যা হদ - এর সীমার মধ্যে নয় এবং সে ইমামকে জানালো। তবে তাওবাহ্র পর তাকে কোন শাস্তি দেয়া হবে না, যখন সে ফতোয়া জানার জন্য আসে।

‘আত্বা (রহঃ) বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এমন ব্যক্তিকে শাস্তি দেননি। ইব্‌নু জুরাইজ (রহঃ) বলেন, শাস্তি দেননি ঐ লোককে যে রমযানে স্ত্রী সংগম করেছে এবং ‘উমার (রাঃ) শাস্তি দেননি হরিণ শিকারীকে। এ সম্পর্কে আবূ ‘উসমান (রহঃ) ইব্‌নু মাস’ঊদ (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা আছে।

সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৬৮২২

وَقَالَ اللَّيْثُ عَنْ عَمْرِو بْنِ الْحَارِثِ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ جَعْفَرِ بْنِ الزُّبَيْرِ عَنْ عَبَّادِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ الزُّبَيْرِ عَنْ عَائِشَةَ أَتَى رَجُلٌ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فِي الْمَسْجِدِ قَالَ احْتَرَقْتُ قَالَ مِمَّ ذَاكَ قَالَ وَقَعْتُ بِامْرَأَتِي فِي رَمَضَانَ قَالَ لَهُ تَصَدَّقْ قَالَ مَا عِنْدِي شَيْءٌ فَجَلَسَ وَأَتَاهُ إِنْسَانٌ يَسُوقُ حِمَارًا وَمَعَهُ طَعَامٌ قَالَ عَبْدُ الرَّحْمٰنِ مَا أَدْرِي مَا هُوَ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ أَيْنَ الْمُحْتَرِقُ فَقَالَ هَا أَنَا ذَا قَالَ خُذْ هَذَا فَتَصَدَّقْ بِهِ قَالَ عَلَى أَحْوَجَ مِنِّي مَا لِأَهْلِي طَعَامٌ قَالَ فَكُلُوهُ قَالَ أَبُو عَبْد اللهِ الْحَدِيثُ الأَوَّلُ أَبْيَنُ قَوْلُهُ أَطْعِمْ أَهْلَكَ.

লায়স (রহঃ) – এর সূত্রে 'আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

যে, এক লোক নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর কাছে মাসজিদে আসল। তখন সে বলল, আমি ধ্বংস হয়ে গেছি। তিনি বললেনঃ তা কার সঙ্গে? সে বলল, আমি রমাযানের ভিতর আমার স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করে ফেলেছি। তখন তিনি তাকে বললেনঃ তুমি সদাকাহ কর। সে বলল, আমার কাছে কিছুই নেই। সে বসে থাকল। এমন সময় এক লোক একটি গাধা হাঁকিয়ে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - এর কাছে এল। আর তার সঙ্গে ছিল খাদ্যদ্রব্য। ‘আবদুর রহমান (রহঃ) বলেন, আমি জানি না, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) – এর কাছে কী আসল? অতঃপর তিনি জিজ্ঞেস করলেনঃ ধ্বংসপ্রাপ্ত লোকটি কোথায়? সে বলল, এই তো আমি। তিনি বললেনঃ এগুলো নিয়ে সদাকাহ করে দাও। সে বলল, আমার চেয়ে অধিক অভাবী লোকদের (ভিতর সাদকা করব)? আমার পরিবারের কাছে সামান্য খাবারও নেই। তিনি বললেনঃ তাহলে তোমরাই খাও।[১৯৩৫; মুসলিম ১৩/১৪, হাঃ ১১১২](আধুনিক প্রকাশনী- ৬৩৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৩৬৪)

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন