পরিচ্ছেদঃ ৬৪
আট তারিখে মিনাতে নামায পড়া, মিনা এবং আরাফাতে জুম’আর নামায পড়া
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ৮৯০
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ৮৯০
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يُصَلِّي الظُّهْرَ وَالْعَصْرَ وَالْمَغْرِبَ وَالْعِشَاءَ وَالصُّبْحَ بِمِنًى ثُمَّ يَغْدُو إِذَا طَلَعَتْ الشَّمْسُ إِلَى عَرَفَةَ ১৪৯৬-قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ الَّذِي لَا اخْتِلَافَ فِيهِ عِنْدَنَا أَنَّ الْإِمَامَ لَا يَجْهَرُ بِالْقُرْآنِ فِي الظُّهْرِ يَوْمَ عَرَفَةَ وَأَنَّهُ يَخْطُبُ النَّاسَ يَوْمَ عَرَفَةَ وَأَنَّ الصَّلَاةَ يَوْمَ عَرَفَةَ إِنَّمَا هِيَ ظُهْرٌ وَإِنْ وَافَقَتْ الْجُمُعَةَ فَإِنَّمَا هِيَ ظُهْرٌ وَلَكِنَّهَا قَصُرَتْ مِنْ أَجْلِ السَّفَر قَالَ مَالِك فِي إِمَامِ الْحَاجِّ إِذَا وَافَقَ يَوْمُ الْجُمُعَةِ يَوْمَ عَرَفَةَ أَوْ يَوْمَ النَّحْرِ أَوْ بَعْضَ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ إِنَّهُ لَا يُجَمِّعُ فِي شَيْءٍ مِنْ تِلْكَ الْأَيَّامِ ِِِِ.
নাফি’ (র) হতে বর্ণিতঃ
আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রা) যুহর, আসর, মাগরিব, ইশা এবং ফজরের নামায মিনা ময়দানে পড়তেন এবং সকালে সূর্যোদয়ের পর আরাফাতের দিকে যাত্রা করতেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)মালিক (র) বলেন, আমাদের নিকট সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত হল, আরাফাত দিবসে ইমাম যুহরের নামাযে ‘কিরাআত’ জোরে পড়বেন না। হ্যাঁ, আরাফাতের দিন খুতবা দিবেন। মূলত আরাফাতের নামায যুহরেরই নামায। তবে সফরের কারণে উহা কসর বা সংক্ষিপ্ত করে দেয়া হয়েছে। [১]মালিক (র) বলেন, ইয়াওমে-আরাফা বা ইয়াওমুননাহার বা আইয়্যামে তাশরীকের দিন যদি জুম’আর দিন হয় তবে ঐ সমস্ত দিনে ইমামুল-হজ্জ জুম’আর নামায পড়াবেন না।
[১] মক্কার অধিবাসী হোক বা অন্য কোন স্থানের অধিবাসী, সকলকেই ঐ দিন কসর আদায় করতে হবে। তবে মিনা বা আরাফাতের স্থায়ী অধিবাসী হলে সে কসর আদায় করবে না।