পরিচ্ছেদঃ ১৯
ওযরের কারণে রমযানের রোযা ভঙ্গের ফিদইয়া
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ৬৬৯
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ৬৬৯
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ مَنْ كَانَ عَلَيْهِ قَضَاءُ رَمَضَانَ فَلَمْ يَقْضِهِ وَهُوَ قَوِيٌّ عَلَى صِيَامِهِ حَتَّى جَاءَ رَمَضَانُ آخَرُ فَإِنَّهُ يُطْعِمُ مَكَانَ كُلِّ يَوْمٍ مِسْكِينًا مُدًّا مِنْ حِنْطَةٍ وَعَلَيْهِ مَعَ ذَلِكَ الْقَضَاءُ ৪৯و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ مِثْلُ ذَلِكَ.
আবদুর রহমান ইবনু কাসিম (র) হতে বর্ণিতঃ
তাঁর পিতা বলতেন, যার উপর রমযানের কাযা রয়েছে, সে রোযা রাখতে সক্ষম, তবু কাযা (রোযা) রাখে নি, এইভাবে পরবর্তী রমযান এসে গিয়েছে, তবে সে প্রতিদিনের পরিবর্তে একজন মিসকিনকে এক মুদ করে গম দিবে, তদুপরি তার উপর কাযাও জরুরী হবে। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)মালিক (র) বলেন, সাঈদ ইবনু যুবায়র (র) হতেও অনুরূপ বর্ণনা তাঁর কাছে পৌঁছেছে।