পরিচ্ছেদঃ ২৮
সাদকা-ই-ফিতরের পরিমাণ
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ৬১৪
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ৬১৪
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ لَا يُخْرِجُ فِي زَكَاةِ الْفِطْرِ إِلَّا التَّمْرَ إِلَّا مَرَّةً وَاحِدَةً فَإِنَّهُ أَخْرَجَ شَعِيْرًا ৯৯২-قَالَ مَالِك وَالْكَفَّارَاتُ كُلُّهَا وَزَكَاةُ الْفِطْرِ وَزَكَاةُ الْعُشُورِ كُلُّ ذَلِكَ بِالْمُدِّ الْأَصْغَرِ مُدِّ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَّا الظِّهَارَ فَإِنَّ الْكَفَّارَةَ فِيهِ بِمُدِّ هِشَامٍ وَهُوَ الْمُدُّ الْأَعْظَمُ.
নাফি’ (র) হতে বর্ণিতঃ
আবদুল্লাহ্ ইবনু উমার (রা) খেজুর দ্বারাই সাদকা-ই-ফিতর আদায় করতেন। একবার যব দিয়েও ফিতরা আদায় করেছিলেন। (বুখারী ১৫১১, মুসলিম ৯৮৫)মালিক (রা) বলেন, সাদকা, কাফফারা, যাকাত ছোট মুদের হিসেবে অর্থাৎ রসূলুল্লাহ্ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মুদে আদায় করতে হবে, আর যিহারের কাফফারা হিশাম [১] প্রবর্তিত মুদে (যা পরিমাণে একটু বড়) আদায় করতে হবে।
[১] হিশাম (র) আবদুল মালিক ইবনু মারওয়ান কর্তৃক নিযুক্ত পবিত্র মদীনার শাসনকর্তা ছিলেন। তাঁর বংশতালিকা- হিশাম ইবনু ইসমাইল ইবনু ওয়ালিদ ইবনু মুগীরা মাখযুমী।