পরিচ্ছেদঃ ৮
ঋণের যাকাত
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ৫৭৮
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ৫৭৮
- و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَيُّوبَ بْنِ أَبِي تَمِيمَةَ السَّخْتِيَانِيِّ أَنَّ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ كَتَبَ فِي مَالٍ قَبَضَهُ بَعْضُ الْوُلَاةِ ظُلْمًا يَأْمُرُ بِرَدِّهِ إِلَى أَهْلِهِ وَيُؤْخَذُ زَكَاتُهُ لِمَا مَضَى مِنْ السِّنِينَ ثُمَّ عَقَّبَ بَعْدَ ذَلِكَ بِكِتَابٍ أَنْ لَا يُؤْخَذَ مِنْهُ إِلَّا زَكَاةٌ وَاحِدَةٌ فَإِنَّهُ كَانَ ضِمَارًا.
আইয়ূব ইবনু আবি তামীমা মুখতিয়ানী (র) হতে বর্ণিতঃ
উমাইয়া শাসকগণ অবৈধভাবে যে সমস্ত মাল কবজা করে নিয়েছিলেন সে সম্পর্কে নির্দেশ দিতে যেয়ে উমার ইবনু আবদুল আযীয (র) লিখেছেন প্রকৃত মালিকদের নিকট ঐগুলি ফিরিয়ে দেওয়া হোক এবং যে কয় বৎসর অতিবাহিত হয়েছে হিসাব করে সে কয় বৎসরের যাকাত এটা হতে আদায় করে নেওয়া হোক।পরে আরেকটি পত্রে লিখেন এ কয় বৎসরের যাকাত যেন উসুল না করা হয়, কেননা ইহা মাল-ই-যিমারের অন্তর্ভুক্ত। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)
[১] যিমার: এমন সম্পদকে বলা হয় যা পাওয়ার আর আশা নাই। যেমন ছিনতাই হয়ে গেলে বা চোরে নিয়ে গেলে। এই ধরনের সম্পদ হাতে ফিরে আসার তারিখ হতে পূর্ণ এক বৎসর অতিবাহিত হলে পর যাকাত ওয়াজিব হয়।