পরিচ্ছেদঃ ৭
দ্বিপ্রহরে (প্রখর রৌদ্রতাপে) নামায আদায় নিষেধ
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ২৮
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ২৮
و حَدَّثَنَا مَالِك عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ يَزِيدَ مَوْلَى الْأَسْوَدِ بْنِ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ وَعَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ ثَوْبَانَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا اشْتَدَّ الْحَرُّ فَأَبْرِدُوا عَنْ الصَّلَاةِ فَإِنَّ شِدَّةَ الْحَرِّ مِنْ فَيْحِ جَهَنَّمَ وَذَكَرَ أَنَّ النَّارَ اشْتَكَتْ إِلَى رَبِّهَا فَأَذِنَ لَهَا فِي كُلِّ عَامٍ بِنَفَسَيْنِ نَفَسٍ فِي الشِّتَاءِ وَنَفَسٍ فِي الصَّيْفِ.
আবূ হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যখন গ্রীষ্ম প্রখর হয় সেই সময় নামায দেরি করে (গ্রীষ্মের প্রচণ্ডতা যখন কমে যায় তখন) আদায় কর। কারণ গরমের প্রখরতার উৎপত্তি জাহান্নামের মূল হতেই। তিনি (আরও) উল্লেখ করলেন জাহান্নাম (উহার আগুন) তার পরওয়ারদিগারের নিকট ফরিয়াদ জানাল। ফলে আল্লাহ তা’আলা উহার জন্য প্রতি বৎসর দুইটি শ্বাসের অনুমতি দিলেন, একটি শ্বাস শীতকালে আর একটি গ্রীষ্মকালে। (ছহীহ, মুসলিম ৬১৭)