পরিচ্ছেদঃ ২৮
নিজে নিজে বিচরণকারী জন্তু ও রাখালের তত্ত্বাবধানে থাকা জন্তুর ফয়সালা
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ১৪৩৪
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ১৪৩৪
و حَدَّثَنِي مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ يَحْيَى بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ حَاطِبٍ أَنَّ رَقِيقًا لِحَاطِبٍ سَرَقُوا نَاقَةً لِرَجُلٍ مِنْ مُزَيْنَةَ فَانْتَحَرُوهَا فَرُفِعَ ذَلِكَ إِلَى عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ فَأَمَرَ عُمَرُ كَثِيرَ بْنَ الصَّلْتِ أَنْ يَقْطَعَ أَيْدِيَهُمْ ثُمَّ قَالَ عُمَرُ أَرَاكَ تُجِيعُهُمْ ثُمَّ قَالَ عُمَرُ وَاللهِ لَأُغَرِّمَنَّكَ غُرْمًا يَشُقُّ عَلَيْكَ ثُمَّ قَالَ لِلْمُزَنِيِّ كَمْ ثَمَنُ نَاقَتِكَ فَقَالَ الْمُزَنِيُّ قَدْ كُنْتُ وَاللهِ أَمْنَعُهَا مِنْ أَرْبَعِ مِائَةِ دِرْهَمٍ فَقَالَ عُمَرُ أَعْطِهِ ثَمَانَ مِائَةِ دِرْهَمٍ.قَالَ يَحْيَى سَمِعْت مَا لِكًا يَقُولُ وَلَيْسَ عَلَى هَذَا الْعَمَلُ عِنْدَنَا فِي تَضْعِيفِ الْقِيمَةِ وَلَكِنْ مَضَى أَمْرُ النَّاسِ عِنْدَنَا عَلَى أَنَّهُ إِنَّمَا يَغْرَمُ الرَّجُلُ قِيمَةَ الْبَعِيرِ أَوْ الدَّابَّةِ يَوْمَ يَأْخُذُهَا
ইয়াহ্ইয়া ইব্নু আবদির রহমান (র) হতে বর্ণিতঃ
একদা হাতিব (রা)-এর এক ক্রীতদাস মুযাইনাহ্ গোত্রের এক ব্যক্তির উট চুরি করে যবেহ করে ফেলে। এর মামলা উমার (রা)-এর দরবারে গেলে তিনি কাসীর ইব্নু সলত (রা)-কে নির্দেশ দিলেন যে, ঐ ক্রীতদাসের হাত কেটে ফেল। অতঃপর তিনি হাতিব (রা)-এর দিকে তাকিয়ে বললেন, আমার মনে হয় যে, তুমি ক্রীতদাসদেরকে অনাহারে রাখ, আল্লাহর কসম, আমি এর জন্য তোমার এমন জরিমানা করব যা তোমার জন্য খুব ভারী হবে। তার পর উটের মালিককে উটের মূল্য সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করলেন। সে বলল, আল্লাহর কসম, আমি তা চারশত দিরহামেও বিক্রি করতাম না। উমার (রা) হাতিবকে আটশত দিরহাম জরিমানা দিতে বললেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)মালিক (র) বলেন এদের উপর আমাদের আমল নাই কিন্তু আমাদের আমল এই কথার উপর যে, যেদিন উট খরিদ করা হয়েছে সে দিনের মূল্য দিতে হবে।