পরিচ্ছেদ ১৬

পীড়িত ব্যক্তির তালাক

মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ১১৮২

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ حَبَّانَ قَالَ كَانَتْ عِنْدَ جَدِّي حَبَّانَ امْرَأَتَانِ هَاشِمِيَّةٌ وَأَنْصَارِيَّةٌ فَطَلَّقَ الْأَنْصَارِيَّةَ وَهِيَ تُرْضِعُ فَمَرَّتْ بِهَا سَنَةٌ ثُمَّ هَلَكَ عَنْهَا وَلَمْ تَحِضْ فَقَالَتْ أَنَا أَرِثُهُ لَمْ أَحِضْ فَاخْتَصَمَتَا إِلَى عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ فَقَضَى لَهَا بِالْمِيرَاثِ فَلَامَتْ الْهَاشِمِيَّةُ عُثْمَانَ فَقَالَ هَذَا عَمَلُ ابْنِ عَمِّكِ هُوَ أَشَارَ عَلَيْنَا بِهَذَا يَعْنِي عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ.

মুহাম্মদ ইবনু ইয়াহইয়া ইবনু হাব্বান (র) হতে বর্ণিতঃ

আমার দাদা হাব্বানের ছিল দুই পত্নী। একজন হাশিমী বংশের অপর জন আনসার গোত্রের। তারপর তিনি আনসারী স্ত্রীকে তালাক দিলেন। তখন সেই স্ত্রী সন্তানকে দুধপান করাচ্ছিল। এইরূপ এক বৎসর অতিবাহিত হলে পর হাব্বান ইন্তেকাল করেন। তার স্ত্রী আর ঋতুমতী হয়নি। স্ত্রী দাবি করল যে, আমি তার মীরাস (সম্পদের অংশ) পাব। আমার মাসিক ঋতু আসেনি। বিবাদ নিয়ে উভয় পত্নী উসমান ইবনু আফফান (রা)-এর নিকট উপস্থিত হল। উসমান (রা) আনসারী পত্নীনর জন্য মীরাস প্রদানের ফয়সালা দিলেন। এতে হাশিমীয় পত্নী উসমান (রা)-কে দোষারোপ [১] করলেন। তিনি (উসমান রা)বললেন : এটা তোমার চাচাতো ভাই এর ফয়সালা। তিনি আমাদেরকে এ পরামর্শ দিয়েছেন। চাচাতো ভাই হলেন ‘আলী ইবনু আবী তালিব (রা)। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)

[১] হাশিমীয় স্ত্রী বললেন, আনসারী স্ত্রীকে তালাক প্রদানের পর কিভাবে তাকে মীরাস দেয়া হল? উত্তরে উসমান ইবনু আফফান (রা) বললেন ঃ আমি এই বিষয়ে আলিমদের সাথে পরামর্শ করেছি। বিশেষভাবে তোমার চাচাতো ভাই আলী ইবনু আবূ তালিবের সাথে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি।

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন