পরিচ্ছেদ ৯
ক্রীতদাসের যিহার
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ১১৬৩
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ১১৬৩
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَأَلَ ابْنَ شِهَابٍ عَنْ ظِهَارِ الْعَبْدِ فَقَالَ نَحْوُ ظِهَارِ الْحُرِّ قَالَ مَالِك يُرِيدُ أَنَّهُ يَقَعُ عَلَيْهِ كَمَا يَقَعُ عَلَى الْحُرِّ قَالَ مَالِك وَظِهَارُ الْعَبْدِ عَلَيْهِ وَاجِبٌ وَصِيَامُ الْعَبْدِ فِي الظِّهَارِ شَهْرَانِ.قَالَ مَالِك فِي الْعَبْدِ يَتَظَاهَرُ مِنْ امْرَأَتِهِ إِنَّهُ لَا يَدْخُلُ عَلَيْهِ إِيلَاءٌ وَذَلِكَ أَنَّهُ لَوْ ذَهَبَ يَصُومُ صِيَامَ كَفَّارَةِ الْمُتَظَاهِرِ دَخَلَ عَلَيْهِ طَلَاقُ الْإِيلَاءِ قَبْلَ أَنْ يَفْرُغَ مِنْ صِيَامِهِ
মালিক (র) হতে বর্ণিতঃ
তিনি ইবনু শিহাব (র)-কে দাসের যিহার সম্পর্কে প্রশ্ন করেছেন। তিনি বললেন : ক্রীতদাসের যিহার আযাদ ব্যক্তির যিহারের মতো। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)মালিক (র) বলেন : এটার উদ্দেশ্য হচ্ছে যিহারের দ্বারা আযাদ ব্যক্তির উপর যা বর্তাবে ক্রীতদাসের উপরও তাই বর্তাবে। মালিক (র) বলেন : ক্রীতদাসের যিহার তার উপর ওয়াজিব হবে। যিহারের ব্যাপারে ক্রীতদাস দুই মাস সিয়াম পালন করবে। যে ক্রীতদাস নিজের স্ত্রীর সাথে যিহার করেছে, সে উহার উপর ‘ঈলা’ ঢুকাতে পারবে না, কারণ সে যিহারের কাফ্ফারা রোযা পালন করলে তার রোযা হতে অবকাশ পাওয়ার পূর্বেই স্ত্রীর উপর ‘ঈলা’-এর তালাক প্রযোজ্য হবে (কারণ, তার মতে ক্রীতদাসের ঈলার সময় দুই মাস)।