৬৪/৩২. অধ্যায়ঃ
যাতুর রিকা-র যুদ্ধ
গাতফানের শাখা গোত্র বনু সালাবার অন্তর্ভূক্ত খাসাফার বংশধর মুহারিব গোত্রের সঙ্গে এ যুদ্ধ হয়। এ যুদ্ধে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নাখলা নামক স্থানে অবতরণ করেছিলেন। খায়বার যুদ্ধের পর এ যুদ্ধ হয়েছিল। কেননা আবূ মূসা (রাঃ) খায়বার যুদ্ধের পর (হাবশা থেকে) এসেছিলেন।
সহিহ বুখারী : ৪১৩০
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৪১৩০
وَقَالَ مُعَاذٌ حَدَّثَنَا هِشَامٌ عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ عَنْ جَابِرٍ قَالَ كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ بِنَخْلٍ فَذَكَرَ صَلَاةَ الْخَوْفِ قَالَ مَالِكٌ وَذَلِكَ أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِيْ صَلَاةِ الْخَوْفِ.تابعه الليث عن هشام عن زيد بن أسلم أن القاسم بن محمد حدثه صلى النبي صلى الله عليه وسلم في غزوة بني أنمار
জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেছেন, আমরা নাখলা নামক স্থানে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে ছিলাম। এরপর জাবির (রাঃ) সলাতুল খাওফের কথা উল্লেখ করেন। এ হাদীসের ব্যাপারে ইমাম মালিক (রহঃ) বলেছেন, সলাতুল খাওফ সম্পর্কে আমি যত হাদীস শুনেছি এর মধ্যে এ হাদীসটিই সবচেয়ে উত্তম। [৪১২৫]লায়স (রহঃ) ........ কাসিম ইবনু মুহাম্মদ (রাঃ) থেকে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) গাযওয়ারে বনু আনমারে সলাতুল খাওফ আদায় করেছেন। এই বর্ণনায় মু’আয (রাঃ)-এর অনুসরণ করেছেন। (আ.প্র. ৩৮১৯, ই.ফা. ৩৮২২)