২৫/৮০. অধ্যায়ঃ
সাফা ও মারওয়ার মধ্যে সা”ঈ করা প্রসঙ্গে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
ইব্নু ‘উমর (রাঃ) বলেন, বনূ ‘আব্বাস-এর বসতি হতে বনূ হুসাইন-এর গলি পর্যন্ত সা’ঈ করবে।
সহিহ বুখারী : ১৬৪৮
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ১৬৪৮
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ قَالَ قُلْتُ لأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ أَكُنْتُمْ تَكْرَهُونَ السَّعْيَ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ قَالَ نَعَمْ لأَنَّهَا كَانَتْ مِنْ شَعَائِرِ الْجَاهِلِيَّةِ حَتَّى أَنْزَلَ اللهُ {إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوْ اعْتَمَرَ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ بِهِمَا}
‘আসিম (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি আনাস ইব্নু মালিক (রাঃ) কে বললাম, আপনারা কি সাফা ও মারওয়া সা’ঈ করতে অপছন্দ করতেন? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। কেননা তা ছিল জাহিলী যুগের নিদর্শন। অবশেষে মহান আল্লাহ অবতীর্ণ করেনঃ “নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শন। কাজেই হজ্জ বা ‘উমরাকারীদের জন্য এ দুইয়ের মধ্যে সা’ঈ করায় কোন দোষ নেই” – (আল-বাকারাঃ ১৫৮)। (৪৪৯৬, মুসলিম ১৫/৪৩, হাঃ ১২৭৮) (আঃপ্রঃ ১৫৩৬, ইঃফাঃ১৫৪২)