১৮/৫. অধ্যায়ঃ
যখন নিজ আবাসস্থল হতে বের হবে তখন হতেই কসর করবে।
আলী (রাঃ) বের হওয়ার পরই কসর করলেন । অথচ তাঁকে বলা হল, এ তো কূফা । তিনি বললেন, না, যতক্ষণ পর্যন্ত কূফায় প্রবেশ না করি (ততক্ষন কসর করব)
সহিহ বুখারী : ১০৯০
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ১০৯০
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عُرْوَةَ، عَنْ عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ قَالَتِ الصَّلاَةُ أَوَّلُ مَا فُرِضَتْ رَكْعَتَيْنِ فَأُقِرَّتْ صَلاَةُ السَّفَرِ، وَأُتِمَّتْ صَلاَةُ الْحَضَرِ. قَالَ الزُّهْرِيُّ فَقُلْتُ لِعُرْوَةَ مَا بَالُ عَائِشَةَ تُتِمُّ قَالَ تَأَوَّلَتْ مَا تَأَوَّلَ عُثْمَانُ.
‘আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, প্রথম অবস্থায় সালাত দু’ রাক’আত করে ফরজ করা হয় অতঃপর সফরে সালাত সেভাবেই স্থায়ী থাকে এবং মুকীম অবস্থায় সালাত পূর্ণ (চার রাক’আত) করা হয়েছে। যুহরী (রহঃ) বলেন, আমি ‘উরওয়াহ (রহঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, (মিনায়) ‘‘আয়িশা (রাঃ) কেন সালাত পূর্ণ আদায় করতেন? তিনি বললেন, ‘উসমান (রাঃ) যে ব্যাখ্যা গ্রহণ করেছেন, ‘‘আয়িশা (রাঃ) তা গ্রহণ করেছেন।