পরিচ্ছেদঃ ১৭

রমযানের কাযা ও কাফ্ফারা

মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ৬৬৪

و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ أَنَّهُ سَمِعَ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ يُسْأَلُ عَنْ قَضَاءِ رَمَضَانَ فَقَالَ سَعِيدٌ أَحَبُّ إِلَيَّ أَنْ لَا يُفَرَّقَ قَضَاءُ رَمَضَانَ وَأَنْ يُوَاتَرَ ১قَالَ يَحْيَى سَمِعْت قَوْله تَعَالَى يَقُولُ فِيمَنْ فَرَّقَ قَضَاء رَمَضَانَ فَلَيْسَ عَلَيْهِ إِعَادَةٌ وَذَلِكَ مُجْزِئٌ عَنْهُ وَأَحَبُّ ذَلِكَ إِلَيَّ أَنْ يُتَابِعَهُ ১قَالَ مَالِك مَنْ أَكَلَ أَوْ شَرِبَ فِي رَمَضَانَ سَاهِيًا أَوْ نَاسِيًا أَوْ مَا كَانَ مِنْ صِيَامٍ وَاجِبٍ عَلَيْهِ أَنَّ عَلَيْهِ قَضَاءَ يَوْمٍ مَكَانَهُ.

ইয়াহইয়া ইবনু সাঈদ (র) হতে বর্ণিতঃ

ইয়াহইয়া ইবনু সাঈদ (র) শুনেছেন সাঈদ ইবনু মুসায়্যাব (র)-কে রমযানের কাযা সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলতেন, আমার কাছে পছন্দনীয় হচ্ছে রমযানের কাযাকে পৃথক না করে একাধারে রাখা। (হাদীসটি ইমাম মালিক (রঃ) একক ভাবে বর্ণনা করেছেন)ইয়াহইয়া (র) বলেন, মালিক (র)-কে আমি বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি রমযানের কাযা পৃথক পৃথক করে রেখেছে সেই ব্যক্তিকে রোযা পুনরায় রাখতে হবে না। সে রোযাই তার পক্ষে যথেষ্ট হবে। কিন্তু আমার নিকট একাধারে রাখাই পছন্দনীয়।ইয়াহইয়া (র) বলেন, আমি মালিক (র)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি রমযানের রোযা অথবা অন্য কোন ওয়াজিব রোযায় ভুলবসত আহার করে অথবা পান করে তাকে সে দিনের পরিবর্তে অন্য একদিন কাযা করতে হবে।

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন