পরিচ্ছেদ ১২
আযাদ স্ত্রীর উপর দাসীকে বিবাহ করা
মুয়াত্তা ইমাম মালিক : ১১১১
মুয়াত্তা ইমাম মালিকহাদিস নম্বর ১১১১
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ لَا تُنْكَحُ الْأَمَةُ عَلَى الْحُرَّةِ إِلَّا أَنْ تَشَاءَ الْحُرَّةُ فَإِنْ طَاعَتْ الْحُرَّةُ فَلَهَا الثُّلُثَانِ مِنْ الْقَسْمِ ১৯৬৬-قَالَ مَالِك وَلَا يَنْبَغِي لِحُرٍّ أَنْ يَتَزَوَّجَ أَمَةً وَهُوَ يَجِدُ طَوْلًا لِحُرَّةٍ وَلَا يَتَزَوَّجَ أَمَةً إِذَا لَمْ يَجِدْ طَوْلًا لِحُرَّةٍ إِلَّا أَنْ يَخْشَى الْعَنَتَ وَذَلِكَ أَنَّ اللهَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى قَالَ فِي كِتَابِهِ { وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ مِنْكُمْ طَوْلًا أَنْ يَنْكِحَ الْمُحْصَنَاتِ الْمُؤْمِنَاتِ فَمِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ مِنْ فَتَيَاتِكُمْ الْمُؤْمِنَاتِ } وَقَالَ { ذَلِكَ لِمَنْ خَشِيَ الْعَنَتَ مِنْكُمْ } قَالَ مَالِك وَالْعَنَتُ هُوَ الزِّنَا.
সাঈদ ইবনু মুসায়্যাব (র) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলতেন, আযাদ স্ত্রী থাকতে তাহার অনুমতি ব্যতীত দাসী বিবাহ করা যাবে না, আযাদ স্ত্রী অনুমতি দিলে তিনি বন্টনে দুই-তৃতীয়াংশের অধিকার লাভ করবেন। (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)মালিক (র) বলেন : কোন আযাদ ব্যক্তির উচিত নয় ক্রীত দাসীকে বিবাহ করা, যদি আযাদ মহিলাকে বিবাহ করার সামর্থ্য সে ব্যক্তির থাকে। আর সামর্থ্য না থাকলেও ব্যভিচারে লিপ্ত হওয়ার আশংকা না হলে দাসী মহিলাকে বিবাহ করবে না। ইহা এইজন্য যে, কুরআনুল করীমে আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেছেনঃ وَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ مِنْكُمْ طَوْلًا أَنْ يَنْكِحَ الْمُحْصَنَاتِ الْمُؤْمِنَاتِ فَمِمَّا مَلَكَتْ أَيْمَانُكُمْ مِنْ فَتَيَاتِكُمْ الْمُؤْمِنَاتِ “তোমাদের মধ্যে কারো স্বাধীনা বিশ্বাসী নারী বিবাহের সামর্থ্য না থাকলে তোমরা তোমাদের অধিকারভুক্ত বিশ্বাসী যুবতী বিবাহ করবে।” (সূরা: আন-নিসা, ২৫) আরও ইরশাদ করেছেনذَلِكَ لِمَنْ خَشِيَ الْعَنَتَ مِنْكُمْ “তোমাদের মধ্যে যারা ব্যভিচারকে ভয় করে ইহা তাদের জন্য।” (সূরা: আন-নিসা, ২৫)মালিক (র) বলেন, ‘আনাতের অর্থ ব্যভিচার।