৮৫/১৯. অধ্যায়ঃ
যে আযাদ করবে অভিভাবকত্ব হল তার। এবং লা-ওয়ারিশ সন্তানের মীরাস।‘উমার (রাঃ) বলেন, লাকীত (কুড়িয়ে পাওয়া) ব্যক্তি আযাদ।
সহিহ বুখারী : ৬৭৫১
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৬৭৫১
حَفْصُ بْنُ عُمَرَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ عَنْ الأَسْوَدِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ اشْتَرَيْتُ بَرِيرَةَ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم اشْتَرِيهَا فَإِنَّ الْوَلاَءَ لِمَنْ أَعْتَقَ وَأُهْدِيَ لَهَا شَاةٌ فَقَالَ هُوَ لَهَا صَدَقَةٌ وَلَنَا هَدِيَّةٌ قَالَ الْحَكَمُ وَكَانَ زَوْجُهَا حُرًّا وَقَوْلُ الْحَكَمِ مُرْسَلٌ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ رَأَيْتُهُ عَبْدًا
আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি বারীরা (নামক এক দাসীকে)- কে কিনতে চাইলাম। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তুমি তাকে কিনে নাও। কারণ, তার পরিত্যক্ত সম্পদের মালিকানা তার হবে যে তাকে আযাদ করবে। বারীরাকে (একদা একটি বক্রী) সদাকাহ দেয়া হল। তখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ এটি তার জন্য সদাকাহ আর আমাদের জন্য হাদিয়া বা উপঢৌকন। [৯১]হাকাম বলেন, বারীরার স্বামী ছিল একজন আযাদ ব্যক্তি। আবূ ‘আবদুল্লাহ্ [ইমাম বুখারী (রহঃ)] বলেন, হাকামের বর্ণনা মুরসাল। ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, আমি তাকে (অর্থাৎ বারীরার স্বামীকে) গোলামরূপে দেখেছি।(আধুনিক প্রকাশনী- ৬২৮৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬২৯৫)
[৯১] আট প্রকারের লোক কেবল যাকাত নিতে পারবে (সূরা তাওবাহ্ঃ ৬০), কিন্তু যাকাত-গ্রহীতা দাওয়াত খাওয়ালে যে কোন মানুষ খেতে পারবে।