৬৫/২৫/২.অধ্যায়ঃ
আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
والذين لَا يَدْعُوْنَ مَعَ اللهِ إلٰهًا اٰخَرَ وَلَا يَقْتُلُوْنَ النَّفْسَ الَّتِيْ حَرَّمَ اللهُ إِلَّا بِالْحَقِّ وَلَا يَزْنُوْنَ - وَمَنْ يَّفْعَلْ ذٰلِكَ يَلْقَ أَثَامًا لا} (الفرقان:68আর তারা আল্লাহর সঙ্গে অন্য কোন উপাস্যের ‘ইবাদাত করে না; আল্লাহ যার হত্যা হারাম করেছেন সঙ্গত কারণ ব্যতিরেকে তাকে হত্যা করে না এবং ব্যভিচার করে না। আর যে এরূপ করবে সে তো কঠিন আযাবের সম্মুখীন হবেই। (সূরাহ ফুরক্বান ২৫/৬৮)
সহিহ বুখারী : ৪৭৬১
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৪৭৬১
مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى عَنْ سُفْيَانَ قَالَ حَدَّثَنِيْ مَنْصُوْرٌ وَسُلَيْمَانُ عَنْ أَبِيْ وَائِلٍ عَنْ أَبِيْ مَيْسَرَةَ عَنْ عَبْدِ اللهِ ح قَالَ وَحَدَّثَنِيْ وَاصِلٌ عَنْ أَبِيْ وَائِلٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ قَالَ سَأَلْتُ أَوْ سُئِلَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَيُّ الذَّنْبِ عِنْدَ اللهِ أَكْبَرُ قَالَ أَنْ تَجْعَلَ للهِ نِدًّا وَهُوَ خَلَقَكَ قُلْتُ ثُمَّ أَيٌّ قَالَ ثُمَّ أَنْ تَقْتُلَ وَلَدَكَ خَشْيَةَ أَنْ يَطْعَمَ مَعَكَ قُلْتُ ثُمَّ أَيٌّ قَالَ أَنْ تُزَانِيَ بِحَلِيْلَةِ جَارِكَ قَالَ وَنَزَلَتْ هَذِهِ الْآيَةُ تَصْدِيْقًا لِقَوْلِ رَسُوْلِ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ {وَسَلَّمَ وَالَّذِيْنَ لَا يَدْعُوْنَ مَعَ اللهِ إِلَهًا اٰخَرَ وَلَا يَقْتُلُوْنَ النَّفْسَ الَّتِيْ حَرَّمَ اللهُ إِلَّا بِالْحَقِّ وَلَا يَزْنُوْنَ}
‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে জিজ্ঞেস করলাম, অথবা অন্য কেউ জিজ্ঞেস করলো, আল্লাহ্র নিকট সবচেয়ে বড় গুনাহ্ কোন্টি? তিনি বললেন, কাউকে আল্লাহ্র সমকক্ষ স্থির করা, অথচ তিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এরপর কোন্টি? তিনি জবাব দিলেন, তোমার সন্তানকে এ আশংকায় হত্যা করা যে, তারা তোমার খাদ্যে ভাগ বসাবে। আমি বললাম, এরপর কোন্টি? তিনি বললেন,এরপর হচ্ছে তোমার প্রতিবেশীর স্ত্রীর সঙ্গে ব্যভিচার করা। বর্ণনাকারী বলেন, তখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর এ কথার সমর্থনে এ আয়াত অবতীর্ণ হয় “এবং তারা আল্লাহ্র সঙ্গে কোন ইলাহ্কে আহ্বান করে না। আল্লাহ্ যার হত্যা নিষিদ্ধ করেছেন, যথার্থ কারণ ছাড়া তাকে হত্যা করে না।” [৪৪৭৭] (আ.প্র. ৪৩৯৮, ই.ফা. ৪৪০০)