৫৭/৮. অধ্যায়ঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -এর বাণীঃ তোমাদের জন্য গনীমতের মাল হালাল করা হয়েছে।
আর আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেছেনঃ “আল্লাহ তোমাদেরকে প্রচুর গনীমতের ওয়াদা দিয়েছেন, যা তোমরা লাভ করতে থাকবে। অতএব, এটা তিনি তোমাদের জন্য প্রথমে ত্বরান্বিত করেছেন”- (সূরা ফাত্হ্ : ২০) [আয়াতের শেষ পর্যন্ত] গনীমত সাধারণ মুসলমানের জন্য ছিল কিন্তু আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তা ব্যাখ্যা করে নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন।
সহিহ বুখারী : ৩১১৯
সহিহ বুখারীহাদিস নম্বর ৩১১৯
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ، حَدَّثَنَا حُصَيْنٌ، عَنْ عَامِرٍ، عَنْ عُرْوَةَ الْبَارِقِيِّ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " الْخَيْلُ مَعْقُودٌ فِي نَوَاصِيهَا الْخَيْرُ الأَجْرُ وَالْمَغْنَمُ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ ".
‘উরওয়াহ আল-বারেকী (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ঘোড়ার কপালের উপরিভাগের কেশদামে আছে কল্যাণ, সওয়াব ও গনীমত কিয়ামত অবধি।