পরিচ্ছদঃ ১১.
দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
মিশকাতুল মাসাবিহ : ৮১৮
মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ৮১৮
وَعَنْ سَمُرَةَ بْنِ جُنْدُبٍ أَنَّهُ حَفِظَ عَنْ رَسُولِ اللهِ ﷺ سَكْتَتَيْنِ سَكْتَةً إِذَا كَبَّرَ وَسَكْتَةً إِذَا فَرَغَ مِنْ قِرَاءَةِ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلَا الضَّالِّينَ فَصَدَّقَه اُبَىِّ بْنِ كَعْبِ. رَوَاهُ أَبُوْ دَاوٗدَ وَرَوَى التِّرْمِذِيُّ وَابْن مَاجَةَ وَالدَّارِمِيُّ نَحْوَه
সামুরাহ্ ইবনু জুনদুব (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে দু’টি নীরবতার স্থান স্মরণ রেখেছেন। একটি নীরবতা তাঁর তাকবীরে তাহরীমা বাঁধার পর, আর একটি নীরবতা হল, “গয়রিল মাগ্যূবি ‘আলায়হিম ওয়ালায্ যোয়াল্লীন” পাঠ করার পর। উবাই ইবনু কা‘ব (রাঃ)-ও তার বক্তব্য সমর্থন করেন। [১]
[১] য‘ঈফ : আবূ দাঊদ ৭৭৯, ইরওয়া ৫০৫, দারিমী ১২৭৯। কারণ এটি সামুরাহ্ (রাঃ) হতে হাসান বসরীর বর্ণনা। আর এটি সামুরাহ্ (রাঃ) হতে হাসান আল বসরীর হাদীস শ্রবণ বিষয়ক কোন প্রসিদ্ধ মতবিরোধ নয় কারণ তিনি সামুরাহ্ (রাঃ) হতে কিছু হাদীস শ্রবণ করেছেন। বরং এটি এই কারণে যে, হাসান আল বসরী (রহঃ) যদিও একজন মর্যাদাবান ব্যক্তি কিন্তু মুদাল্লিস ‘আন্‘আনাহ্ সূত্রে হাদীস বর্ণনা করেন। অতএব তার শায়খ থেকে কেবলমাত্র শ্রবণটা এক্ষেত্রে উপকারে আসবে না বরং শ্রবণের বিষয়টি স্পষ্ট করা আবশ্যক।