পরিচ্ছদঃ ৬.
তৃতীয় অনুচ্ছেদ
মিশকাতুল মাসাবিহ : ১৭১৬
মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ১৭১৬
وَعَنْ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ قَالَ لِابْنِه وَهُوَ فِي سِيَاقِ الْمَوْتِ: إِذَا أَنَا مُتُّ فَلَا تَصْحَبْنِىْ نَائِحَةٌ وَلَا نَارٌ فَإِذَا دَفَنْتُمُونِىْ فَشُنُّوْا عَلَيَّ التُّرَابَ شَنًّا ثُمَّ أَقِيْمُوا حَوْلَ قَبْرِىْ قَدْرَ مَا يُنْحَرُ جَزُوْرٌ وَيُقَسَّمُ لَحْمُهَا حَتّى أَسْتَأْنِسَ بِكُمْ وَأَعْلَمَ مَاذَا أُرَاجِعُ بِه رُسُلَ رَبِّي. رَوَاهُ مُسْلِمٌ
আমর ইবনুল ‘আস (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
‘আম্র ইবনুল ‘আস (রাঃ) মৃত্যুর সময় তাঁর ছেলে ‘আবদুল্লাহকে ওয়াসিয়্যাত করেছিলেন যে, যখন আমি মারা যাব তখন আমার জানাযার সাথে যেন মাতম করার জন্য কোন রমণী না থাকে। আর না থাকে কোন আগুন। আমাকে দাফন করার সময় আমার উপর আস্তে আস্তে মাটি ঢালবে। দাফনের পরে দু’আ ও মাগফিরাতের জন্য এতটা সময় (আমার ক্ববরের কাছে) অপেক্ষা করবে, যতটা সময় একটি উট যবেহ করে তার গোশ্ত বণ্টন করতে লাগে। তাহলে আমি তোমাদের সাথে একটু পরিচিত থাকবো এবং (নির্ভয়ে) জেনে নেব, আমি আমার রবের মালায়িকার (ফেরেশতাগণের) নিকট কি জবাব দিবো। (মুসলিম) [১]
[১] সহীহ : মুসলিম ১২১।