পরিচ্ছদঃ ১৬.

দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ

মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ৯৩০

وَعَنْ فُضَالَةَ بْنِ عُبَيْدٍ قَالَ بَيْنَمَا رَسُولُ اللهِ ﷺ قَاعِدٌ إِذْ دَخَلَ رَجُلٌ فَصَلّـى فَقَالَ اللّهُمَّ اغْفِرْ لِيْ وَارْحَمْنِيْ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ عَجِلْتَ أَيُّهَا الْمُصَلّـِي إِذَا صَلَّيْتَ فَقَعَدْتَ فَاحْمَدِ اللّهَ بِمَا هُوَ أَهْلُهٗ وَصَلِّ عَلَـيَّ ثُمَّ ادْعُهٗ قَالَ ثُمَّ صَلّـى رَجُلٌ اخَرُ بَعْدَ ذلِكَ فَحَمِدَ اللّهَ وَصَلّـى عَلَى النَّبِيِّ ﷺ فَقَالَ لَهُ النَّبِيُّ ﷺ أَيُّهَا الْمُصَلِّـي اُدْعُ تُجَبْ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَرَوَى أَبُوْ دَاوٗدَ وَالنَّسَائِـيُِّ نَحْوَه

ফুযালাহ্ ইবনু ‘উবায়দ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, একদা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু, আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উপবিষ্ট ছিলেন। তখন একজন লোক এলেন। তিনি সলাত পড়লেন এবং এই দুআ পড়লেন “আল্লাহুম্মাগফিরলী ওয়ারহামনী” (অর্থাৎ হে আল্লাহ! তুমি আমাকে ক্ষমা কর ও আমার উপর রহম কর)। এ কথা শুনে নাবী (সাল্লাল্লাহু, আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হে সলাত আদায়কারী! তুমি তো নিয়ম ভঙ্গ করে বড্ড তাড়াহুড়া করলে। তারপর তিনি বললেন, তুমি সালাম শেষ করে দুআর জন্য বসবে। আল্লাহর যথাযোগ্য প্রশংসা করবে। আমার উপর দরূদ পড়। তারপর তুমি যা চাও আল্লাহর কাছে দুআ করবে। ফুযালাহ (রাঃ) বলেন, এরপর আর এক ব্যক্তি এলো সলাত আদায় করলো। সে সলাত শেষে আল্লাহর প্রশংসা করল, নাবী করীমের উপর দরূদ পাঠ করল। নাবী (সাল্লাল্লাহু, আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হে সলাত আদায়কারী! আল্লাহর কাছে দুআও কর। দুআ কবূল করা হবে। [৯৫৪] আবূ দাঊদ, নাসায়ী-ও এরূপই বর্ণনা করেছেন। [১]

[১] সহীহ : তিরমিযী ৩৪৭৬, সহীহ আত্ তারগীব ১৬৪৩, নাসায়ী ১/১৮৯, আহমাদ ৬/১৮। যদিও এর সানাদে রিশদীন ইবনু সা‘দ দুর্বল রাবী কিন্তু নাসায়ীতে ‘আবদুল্লাহ ইবনু ওয়াহ্ব থেকে আর তিরমিযী, আবূ দাঊদ, আহমাদে হায়ওয়াহ থেকে এর মুতাবি‘ হাদীস রয়েছে যার মাধ্যমে তার সে ত্রুটি দূর হয়ে গেছে।

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন