৯/৩.
ঝড়ো হাওয়া ও মেঘ দেখে আল্লাহ তা‘আলার আশ্রয় প্রার্থনা করা ও বৃষ্টি দেখে আনন্দিত হওয়া।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৫১৮
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৫১৮
حديث عَائِشَةَ، قَالَتْ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، إِذَا رَأَى مَخِيلَةً فِي السَّمَاءِ أَقْبَلَ وَأَدْبَرَ، وَدَخَلَ وَخَرَجَ، وَتَغَيَّرَ وَجْهُهُ فَإِذَا أَمْطَرَتِ السَّمَاءُ سُرِّيَ عَنْهُ، فَعَرَّفَتْهُ عَائِشَةُ ذلِكَ فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مَا أَدْرِي، لَعَلَّهُ كَمَا قَالَ قَوْمٌ (فَلَمَّا رَأَوْهُ عَارِضًا مُسْتَقْبِلَ أَوْدِيَتِهِمْ) الآية
‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন আকাশে মেঘ দেখতেন, তখন একবার সামনে আগাতেন, আবার পেছনে সরে যেতেন। আবার কখনও ঘরে প্রবেশ করতেন, আবার বেরিয়ে যেতেন আর তাঁর মুখমণ্ডল মলিন হয়ে যেত। পরে যখন আকাশ বৃষ্টি বর্ষণ করত তখন তাঁর এ অবস্থা দূর হত। ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর কারণ জানতে চাইলে নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আমি জানি না, এ মেঘ এমন মেঘও হতে পারে যা দেখে ‘আদ জাতি বলেছিলঃ অতঃপর যখন তারা তাদের উপত্যকার দিকে উক্ত মেঘমালাকে এগোতে দেখল। (আল আহকাফ (৪৬): ২৪) (বুখারী পর্ব ৫৯ : /৫ হাঃ ৩২০৬, মুসলিম ৯/৩ হাঃ ৮৯৯)