৬/১.
মুসাফির ব্যক্তির সলাত ও তা ক্বসর করা।
حديث عَائِشَةَ أُمِّ الْمُؤْمِنِينَ قَالَتْ: فَرَضَ اللهُ الصَّلاَةَ حِينَ فَرَضَهَا رَكْعَتَيْنِ رَكْعَتَيْنِ فِي الْحَضَرِ وَالسَّفَرِ، فَأُقِرَّتْ صَلاَةُ السَّفَرِ، وَزِيدَ فِي صَلاَةِ الْحَضَرِ
উম্মু’ল মু’মিনীন ‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ আল্লাহ তা’আলা মুকীম অবস্থায় ও সফরে দু’ রাক’আত করে সলাত র্ফায করেছিলেন। পরে সফরের সলাত আগের মত রাখা হয় আর মুকীম অবস্থার সলাত বাড়িয়ে দেয়া হয়। (বুখারী পর্ব ৮ : /১ হাঃ ৩৫০, মুসলিম ৬/১, হাঃ ৬৮৫)
حديث ابْنِ عُمَرَ عَنْ حَفْصِ بْنِ عَاصِمٍ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ عُمَرَ، فَقَالَ: صَحِبْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمْ أَرَهُ يُسَبِّحُ فِي السَّفَرِ وَقَالَ اللهُ جَلَّ ذِكْرُهُ (لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِي رَسُولِ اللهِ أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ)
হাফ্স ইব্নু আসিম (রাযি) হতে বর্ণিতঃ
ইব্নু ‘উমার (রাঃ) বলেন, কোন এক সফরে আমি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সাহচর্যে থেকেছি, সফরে তাঁকে নফল সলাত আদায় করতে দেখিনি এবং আল্লাহ্ তা’আলা ইরশাদ করেছেনঃ “নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আল্লাহ্র রসূলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।” (আহযাবঃ ২১১) (বুখারী পর্ব ১৮ : /১১ হাঃ ১১০১)