পরিচ্ছেদঃ
সফরে সলাত ক্বসর করার বিধান
বুলুগুল মারাম : ৪২৯
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ৪২৯
عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا قَالَتْ: أَوَّلُ مَا فُرِضَتِ الصَّلَاةُ رَكْعَتَيْنِ، فَأُقِرَّتْ صَلَاةُ السَّفَرِ، وَأُتِمَّتْ صَلَاةُ الْحَضَرِ. مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ وَلِلْبُخَارِيِّ: ثُمَّ هَاجَرَ، فَفُرِضَتْ أَرْبَعًا، وَأُقِرَّتْ صَلَاةُ السَّفَرِ عَلَى الْأَوَّلِ
আয়িশা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, প্রথম অবস্থায় সলাত দু’রাক’আত করে ফরয করা হয় অতঃপর সফরে সলাত সেভাবেই স্থায়ী থাকে এবং মুকীম অবস্থায় সলাত পূর্ণ (চার রাক’আত) করা হয়েছে। বুখারীতে আছে, অতঃপর নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন হিজরাত করলেন, ঐ সময় সলাত চার রাক’আত করে দেয়া হয়। এবং সফর কালে আগের অবস্থা অর্থাৎ দু’ রাক’আত বহাল রাখা হয়। [৪৭০]
[৪৭০] বুখারী ১০৯০, ৩৫০, ৩৯৩৫, মুসলিম ৬৮৫, নাসায়ী ৪৫৩, ৪৫৫, আবূ দাঊদ ১১৯৮, আহমাদ ২৫৪৩৬, ২৫৮০৬, মুওয়াত্তা মালেক ৩৩৭, দারেমী ১৫০৯। বুখারীর বর্ণনায় রয়েছে, (আরবী) অতঃপর নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন হিজরত করলেন, ঐ সময় সলাত চার রাক’আত করে দেয়া হয়। এবং সফর কালে আগের অবস্থা অর্থাৎ দু’ রাক’আত বহাল রাখা হয়।