পরিচ্ছেদ ০১.
বিচারকের প্রকার সমূহ
عَنْ بُرَيْدَةَ - رضي الله عنه - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم -: «القُضَاةُ ثَلَاثَةٌ: اثْنَانِ فِي النَّارِ، وَوَاحِدٌ فِي الْجَنَّةِ. رَجُلٌ عَرَفَ الْحَقَّ، فَقَضَى بِهِ، فَهُوَ فِي الجَنَّةِ. وَرَجُلٌ عَرَفَ الْحَقَّ، فَلَمْ يَقْضِ بِهِ، وَجَارَ فِي الْحُكْمِ، فَهُوَ فِي النَّارِ. وَرَجُلٌ لَمْ يَعْرِفِ الحَقَّ (1)، فَقَضَى لِلنَّاسِ عَلَى جَهْلٍ، فَهُوَ فِي النَّارِ» رَوَاهُ الْأَرْبَعَةُ، وَصَحَّحَهُ الْحَاكِمُ
বুরাইদাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ক্বাযী (বিচারক) তিন প্রকারের, তার মধ্যে দু’ প্রকার ক্বাযী জাহান্নামী আর এক প্রকার জান্নাতী। যে ক্বাযী সত্য উপলব্ধি করবে এবং তদনুযায়ী ফায়সালাহ করবে সে জান্নাতবাসী হবে, আর এক ক্বাযী সে সত্য উপলব্ধি করবে কিন্তু তদনুযায়ী ফায়সালাহ করবে না, অন্যায়ের ভিত্তিতে ফায়সালাহ করবে সে জাহান্নামী হবে।আর এক ক্বাযী সত্য উপলব্ধি করতে পারবে না, অথচ অজ্ঞতার ভিত্তিতে লোকের জন্য ফায়সালাহ প্রদান করবে সে জাহান্নামী হবে।(তার নীতিভ্রষ্টতা তাকে জাহান্নামে নিয়ে যাবে)। [১৪৯১]
[১৪৯১] আবূ দাউদ ৩৫৭৩, তিরমিযী ১৩২২, ইবনু মাজাহ ২৩১৫।
পরিচ্ছেদ ০২.