অধ্যায় ১ :
হাজ্জের ফাযীলাত ও যাদের উপর হাজ্জ ফরয তার বিবরণ
পরিচ্ছেদ ০১.
হজ্ব এবং উমরার ফযীলত
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ - رضي الله عنه - أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «الْعُمْرَةُ إِلَى الْعُمْرَةِ كَفَّارَةٌ لِمَا بَيْنَهُمَا، وَالْحَجُّ الْمَبْرُورُ لَيْسَ لَهُ جَزَاءٌ إِلَّا الْجَنَّةُ» مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ
আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ এক ‘উমরাহ’র পর আর এক ‘উমরাহ উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের (গুনাহের) জন্য কাফফারা। আর জান্নাতই হলো হাজ্জে মাবরূরের প্রতিদান। [৭৫৪]
[৭৫৪] বুখারী ১৭৭৩, মুসলিম ১২৪৯, তিরমিযী ৯৩৩, নাসায়ী ২৬২২, ২৬২৩, ২৬২৯, ইবনু মাজাহ ২৮৮৭, ২৮৮৮, আহমাদ ৭২০৭, ৯৬২৫, ৯৬৩২, মুওয়াত্তা মালেক ৭৭৬, দারেমী ১৭৯৫মাবরূর শব্দের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা হচ্ছে, যে হজ্জ্বের মধ্যে কোন প্রকার গুনাহের সংমিশ্রণ ঘটেনি। উক্ত হাদীসে বারংবার উমরা করা মুস্তাহাব প্রমাণিত হচ্ছে, আর যারা এটাকে অপছন্দনীয় মনে করেন তাদের বিরোধিতা করছে উক্ত হাদীস। আল্লাহই ভাল জানেন।