পরিচ্ছদঃ ২.
প্রথম অনুচ্ছেদ
মিশকাতুল মাসাবিহ : ২২১৪
মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ২২১৪
وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللّٰهُ عَنْهُمَا قَالَ: إِنَّ رَسُوْلَ اللّٰهِ ﷺ قَالَ: «أَقْرَأَنِىْ جِبْرِيْلُ عَلٰى حَرْفٍ فَرَاجَعْتُه فَلَمْ أَزَلْ اَسْتَزِيْدُه وَيَزِيْدُنِىْ حَتَّى انْتَهٰى إِلٰى سَبْعَةِ أَحْرُفٍ». قَالَ ابْنُ شِهَابٍ: بَلَغَنِىْ أَنَّ تِلْكَ السَّبْعَةَ الْأَحْرُفَ إِنَّمَا هِىَ فِى الْأَمْرِ تَكُونُ وَاحِدًا لَا تَخْتَلِفُ فِىْ حَلَالٍ وَلَا حرَامٍ. (مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ)
আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ জিবরীল (আঃ) আমাকে এক রীতিতে কুরআন পড়ালেন। আমি তাকে এর পাঠ রীতির সংখ্যা বৃদ্ধি করে আনতে আল্লাহর নিকট ফেরত পাঠালাম। আল্লাহ আমার জন্য এ রীতি বৃদ্ধি করতে লাগলেন। অতঃপর এ পাঠ সাত রীতিতে গিয়ে পৌঁছল।বর্ণনাকারী ইবনু শিহাব যুহরী বলেন, বিশ্বস্ত সূত্রে আমার নিকট খবর পৌঁছেছে যে, এ সাত রীতি অর্থের দিক দিয়ে একই। এর দ্বারা হালাল হারামে কোন পার্থক্য পড়েনি। (বুখারী, মুসলিম)[১]
[১] সহীহ : বুখারী ৪৯৯১, মুসলিম ৮১৯, আহমাদ ২৩৭৫, মু‘জামুস সগীর লিত্ব ত্ববারানী ৮৮, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৩৯৯০, সহীহ আল জামি‘ ১১৬২।