পরিচ্ছদঃ ১.
তৃতীয় অনুচ্ছেদ
মিশকাতুল মাসাবিহ : ২২০৭
মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ২২০৭
وَعَنْ حُذَيْفَةَ قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ: «اِقْرَؤُوا الْقُرْاٰنَ بِلُحُونِ الْعَرَبِ وَأَصْوَاتِهَا وَإِيَّاكُمْ وَلُحُونَ أَهْلِ الْعِشْقِ وَلُحُوْنَ أَهْلِ الْكِتَابَيْنِ وَسَيَجِىئُ بَعْدِىْ قوم يرجعُونَ بِالْقُرْاٰنِ ترجع الْغِنَاءِ وَالنَّوْحِ لَا يُجَاوِزُ حَنَاجِرَهُمْ مَفْتُونَهٌ قُلُوبُهُمْ وَقُلُوبُ الَّذِينَ يُعْجِبُهُمْ شَأْنُهُمْ». رَوَاهُ الْبَيْهَقِىُّ فِىْ شُعَبِ الْإِيْمَانِ
হুযায়ফাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কুরআন পড়ো ‘আরবদের স্বর ও সুরে। আর দূরে থাকো আহলে ইশক ও আহলে কিতাবদের পদ্ধতি হতে। আমার পর খুব তাড়াতাড়ি এমন কিছু লোকের আগমন ঘটবে, যারা কুরআন পাঠে গান ও বিলাপের সুর ধরবে। কুরআন মাজীদ তাদের কণ্ঠনালী অতিক্রম করে অন্তরের দিকে যাবে না। তাদের অন্তর হবে দুনিয়ার মোহগ্রস্ত। এভাবে তাদের অন্তরও মোহগ্রস্ত হবে যারা তাদের পদ্ধতি ও সুরে কুরআন তিলাওয়াত করবে। (বায়হাক্বী- শু‘আবূল ঈমান)[১]
[১] য‘ঈফ : আল মু‘জামুল আওসাত ৭২২৩, শু‘আবূল ঈমান ২৪০৬, য‘ঈফ আল জামি‘ ১০৬৭। কারণ এর সানাদে হুসায়ন ইবনু মালিক নির্ভরযোগ্য রাবী নয় আর তার শায়খ আবূ মুহাম্মাদ একজন মাজহূল রাবী ।