পরিচ্ছদঃ ৩.
দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
মিশকাতুল মাসাবিহ : ২০০৭
মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ২০০৭
وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ: «مَنْ ذَرَعَهُ الْقَيْءُ وَهُوَ صَائِمٌ فَلَيْسَ عَلَيْهِ قَضَاءٌ وَمَنِ اسْتَقَاءَ عَمْدًا فَلْيَقْضِ». رَوَاهُ التِّرْمِذِىُّ وَأَبُو دَاوُدَ وَابْنُ مَاجَهْ وَالدَّارِمِىُّ. وَقَالَ التِّرْمِذِىُّ: هٰذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ لَا نَعْرِفُه إِلَّا مِنْ حَدِيثِ عِيسَى بْنِ يُونُسْ. وَقَالَ مُحَمَّد يَعْنِى البُخَارِيّ لَا أرَاهُ مَحْفُوْظًا
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তির সায়িম অবস্থায় (অনিচ্ছায়) বমি হবে তার সওম কাযা করতে হবে না। আর যে ব্যক্তি গলার ভিতর আঙ্গুল বা অন্য কিছু ঢুকিয়ে দিয়ে ইচ্ছাকৃত বমি করবে তাকে কাযা আদায় করতে হবে। (তিরমিযী, আবূ দাঊদ, ইবনু মাজাহ, দারিমী। ইমাম তিরমিযী বলেন, হাদীসটি গরীব। কারণ ‘ঈসা ইবনু ইউনুস ছাড়া এ হাদীসটি আর কারো বর্ণনায় রয়েছে তা আমরা জানি না। ইমাম বুখারীও এ হাদীসটিকে মাহফূয [সংরক্ষিত] মনে করেন না, অর্থাৎ- হাদীসটি মুনকার।)[১]
[১] সহীহ : আবূ দাঊদ ২৩৮০, তিরমিযী ৭২০, ইবনু মাজাহ ১৬৭৬, আহমাদ ১০৪৬৩, দারাকুত্বনী ২২৭৬, মুসতাদারাক লিল হাকিম ১৫৫৭, ইবনু হিব্বান ৩৫১৮, সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী ৮০২৭, ইরওয়া ৯৩০, সহীহ আল জামি‘ ৬২৪৩।