পরিচ্ছদঃ ৪.

তৃতীয় অনুচ্ছেদ

মিশকাতুল মাসাবিহহাদিস নম্বর ১৩৫

عَنْ جَابِرٍ قَالَ خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللهِ ﷺ إِلى سَعْدِ بْنِ مُعَاذٍ حِينَ تُوُفِّيَ فَلَمَّا صَلّى عَلَيْهِ رَسُولُ اللهِ ﷺ وَوُضِعَ فِي قَبْرِه وَسُوِّيَ عَلَيْهِ سَبَّحَ رَسُولُ اللهِ ﷺ فَسَبَّحْنَا طَوِيلًا ثُمَّ كَبَّرَ فَكَبَّرْنَا فَقِيلَ يَا رَسُولَ اللهِ لِمَ سَبَّحْتَ ثُمَّ كَبَّرْتَ؟ قَالَ لَقَدْ تَضَايَقَ عَلى هذَا الْعَبْدِ الصَّالِحِ قَبْرُهٗ حَتّى فَرَّجَهُ اللّهُ عَنْهُ. رَوَاهُ أَحْمَدُ

জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

তিনি বলেন, সা‘দ ইবনু মু‘আয (রাঃ) যখন ইন্তিকাল করেন, তখন আমরা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে তার জানাযায় হাযির হলাম। জানাযার সলাত আদায় করে যখন তাকে ক্ববরে রাখা হল ও মাটি সমান করে দেয়া হল, তখন রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সেখানে (দীর্ঘক্ষণ) আল্লাহ্‌র তাসবীহ পাঠ করলেন। আমরাও তাঁর সাথে অনেক সময় তাসবীহ পড়লাম। তারপর রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকবীর বললেন। আমরাও (তাঁর সাথে) তাকবীর বললাম। অতঃপর রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে জিজ্ঞেস করা হল, হে আল্লাহ্‌র রসূল! আপনি কেন এভাবে তাসবীহ পড়লেন ও তাকবীর বললেন? তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উত্তরে বললেন, এ নেক ব্যাক্তির ক্ববর খুব সংকীর্ণ হয়ে গিয়েছিল (তাই আমি তাসবীহ ও তাকবীর পড়লাম)। এতে আল্লাহ্‌ তা‘আলা তার ক্ববরকে প্রশস্ত করে দিলেন। [১]

[১] য‘ঈফ : আহমাদ ১৪৪৫৯। কারণ এর সানাদে ‘‘মাহমূদ ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ‘আমর ইবনু জামুহ’’ নামক একজন অপরিচিত রাবী রয়েছে। মুসনাদে আহমাদ ৩/৩৬০ ও ৩৭৭ নং পৃঃ।

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন