১৫/১৭.
ইহরামের প্রকারভেদ, আর তা হাজ্জে ইফরাদ এবং তামাত্তু এবং ক্বিরান এবং হাজ্জ ও ‘উমরাহ্কে যুক্ত করা বৈধ এবং হাজ্জ ক্বারেন আদায়কারী কখন তার ইহরাম থেকে হালাল হবে।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৭৬২
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৭৬২
حديث جَابِرٍ، قَالَ: أَمَرَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلِيًّا أَنْ يُقِيمَ عَلَى إِحْرَامِهِ قَالَ جَابِرٌ: فَقَدِمَ عَلِيُّ بْنُ أَبِي طَالِبٍ رضي الله عنه بِسِعَايَتِهِ، قَالَ لَهُ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: بِمَ أَهْلَلْتَ يَا عَلِيُّ قَالَ: بِمَا أَهَلَّ بِهِ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: فَأَهْدِ وَامْكُثْ حَرَامًا كَمَا أَنْتَ قَالَ، وَأَهْدَى لَهُ عَلِيٌّ هَدْيًا
জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ‘আলী (রাঃ)-কে তাঁর কৃত ইহরামের উপর স্থির থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মুহাম্মাদ ইবনু বাক্র ইবনু জুরাইজ-‘আত্বা (রহ.)-জাবির (রাঃ) সূত্রে আরও বর্ণনা করেন যে, জাবির (রাঃ) বলেছেনঃ ‘আলী ইবনু আবূ ত্বলিব তাঁর আদায়কৃত কর খুমুস নিয়ে (মাক্কায়) আসলেন। তখন নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে বললেন, হে ‘আলী! তুমি কিসের ইহ্রাম বেঁধেছ? তিনি বললেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যেটির ইহ্রাম বেঁধেছেন। নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তা হলে তুমি কুরবানীর পশু পাঠিয়ে দাও এবং ইহ্রাম বাঁধা এ অবস্থায় অবস্থান করতে থাক। বর্ণনাকারী [জাবির (রাঃ)] বলেন, সে সময় ‘আলী (রাঃ) নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জন্য কুরবানীর পশু পাঠিয়েছিলেন। (বুখারী পর্ব ৬৪/৬১ হাঃ ৪৩৫২, মুসলিম পর্ব ১৫/১৭, হাঃ ১২১৬)