১৩/৮.
ফাজর উদিত হওয়ার সাথে সাথে সওম শুরু হয়, ফাজর উদিত হওয়া পর্যন্ত পানাহার ও অন্যান্য কাজ চলবে এবং ফাজরের ব্যাখ্যা যা সওমে প্রবেশের আহকামের সাথে সম্পৃক্ত এবং ফাজর সলাতের শুরু ইত্যাদির বর্ণনা।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৬৬০
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৬৬০
حديث عَدِيِّ بْنِ حَاتِمٍ رضي الله عنه، قَالَ: لَمَّا نَزَلَتْ (حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ) عَمَدْتُ إِلَى عِقَالٍ أَسْوَدَ، وَإِلَى عِقَالٍ أَبْيَضَ، فَجَعَلْتُهُمَا تَحْتَ وِسَادَتِي، فَجَعَلْتُ أَنْظُرُ فِي اللَّيْلِ فَلاَ يَسْتَبِينُ لِي، فَغَدَوْتُ عَلَى رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَذَكَرْتُ لَهُ ذلِكَ، فَقَالَ: إِنَّمَا ذلِكَ سَوَادُ اللَّيْلِ وَبَيَاضُ النَّهَارِ
‘আদী ইব্নু হাতিম (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, যখন এ আয়াত অবতীর্ণ হলোঃ ..............“তোমরা পানাহার কর (রাত্রির) কাল রেখা হতে (ভোরের) সাদা রেখা যতক্ষণ স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত না হয়” তখন আমি একটি কাল এবং একটি সাদা রশি নিলাম এবং উভয়টিকে আমার বালিশের নিচে রেখে দিলাম। রাতে আমি এগুলোর দিকে বারবার তাকাতে থাকি। কিন্তু আমার নিকট পার্থক্য প্রকাশিত হলো না। তাই সকালেই আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট গিয়ে এ বিষয় বললাম। তিনি বললেনঃ এতো রাতের আঁধার এবং দিনের আলো। (বুখারী পর্ব ৩০ : /১৬ হাঃ ১৯১৬, মুসলিম ১৩/৮, হাঃ ১০৯০)