৬/৪৯.
কুরআন তারতিল সহ (ধীরে ধীরে স্পষ্ট করে) পাঠ করা এবং ‘হায্যা’ থেকে বিরত থাকা, ‘হায্যা’ হচ্ছে তাড়াহুড়া করে পড়া এবং এক রাক‘আতে একাধিক সূরাহ পড়া বৈধ।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৪৭০
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৪৭০
حديث ابْنِ مَسْعُودٍ عَنْ أَبِي وَائِلٍ قَالَ: جَاءَ رَجُلٌ إِلَى ابْنِ مَسْعُودٍ، فَقَالَ [ص: 158] قَرَأْتُ الْمُفَصَّلَ اللَّيْلَةَ في رَكْعَةٍ، فَقَالَ: هَذًّا كَهَذِّ الشِّعْرِ لَقَدْ عَرَفْتُ النَّظَائرَ الَّتِي كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرُنُ بَيْنَهُنَّ فَذَكَرَ عِشْرِينَ سُورَةً مِنَ الْمُفَصَّلِ، سُورَتَيْنِ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ
আবূ ওয়াইল (রহ.) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, এক ব্যক্তি ইব্নু মাস‘ঊদ (রাঃ)-এর নিকট এসে বলল, গতরাতে আমি মুফাস্সাল সূরাগুলো এক রাক‘আতেই তিলাওয়াত করেছি। তিনি বললেন, তাহলে নিশ্চয়ই কবিতার ন্যায় দ্রুত পড়েছ। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পরস্পর সমতুল্য যে সব সূরা মিলিয়ে পড়তেন, সেগুলো সম্পর্কে আমি জানি। এ বলে তিনি মুফাস্সাল সূরাসমূহের বিশটি সূরার কথা উল্লেখ করে বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) প্রতি রাক‘আতে এর দু’টি করে সূরা পড়তেন। (বুখারী পর্ব ১০ : /১০৬ হাঃ ৭৭৫, মুসলিম ৬/৪৯ হাঃ ৮২২)