৬/৪০.
কুরআন পাঠ শ্রবণের মর্যাদা এবং হাফিযদের নিকট থেকে পড়া শুনতে চাওয়া এবং তিলাওয়াতের সময় ক্রন্দন করা ও গবেষণা করার মর্যাদা।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৪৬৩
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৪৬৩
حديث عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: اقْرَأْ عَلَيَّ قَالَ: قُلْتُ أَقْرَأُ عَلَيْكَ، وَعَلَيْكَ أُنْزِلَ قَالَ: إِنِّي أَشْتَهِي أَنْ أَسْمَعَهُ مِنْ غَيْرِي قَالَ: فَقَرَأْتُ النِّسَاءَ، حَتَّى إِذَا بَلَغَتُ (فَكَيْفَ إِذَا جِئْنَا مِنْ كُلِّ أُمَّةٍ بشَهِيدٍ وَجِئْنَا بِكَ عَلَى هؤلاَءِ شَهِيدًا) قَالَ لِي: كُفَّ أَوْ أَمْسِكْ فَرَأَيْتُ عَيْنَيْهِ تَذْرِفَانِ
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু মাসঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন, তুমি আমার সামনে কুরআন পাঠ করো। আমি উত্তরে বললাম, আমি আপনার সামনে কুরআন পাঠ করবো; অথচ আপনারই ওপর কুরআন নাযিল হয়েছে। তিনি বললেন, আমি অন্যের কাছ থেকে কুরআন পাঠ শোনা পছন্দ করি। আমি তখন সূরাহ নিসা পাঠ করলাম, এমনকি যখন আমি এ আয়াত পর্যন্ত পৌঁছলামঃ “অতঃপর চিন্তা করো, আমি প্রত্যেক উম্মাতের মধ্যে একজন করে সাক্ষী হাযির করব এবং এ সকলের ওপরে তোমাকে সাক্ষী হিসাবে হাযির করব তখন তারা কী করবে।” তখন তিনি আমাকে বললেন, “থাম!” আমি লক্ষ্য করলাম, তাঁর (নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর) দু’চোখ থেকে অশ্রু ঝরছে। (বুখারী পর্ব ৬৬ : /৩৫ হাঃ ৫০৫৫, মুসলিম ৬/৪০ হাঃ ৮০০)