৫/৪২.
জামা’আতে সলাতের ফাযীলাত এবং তা থেকে পিছিয়ে থাকার ভয়াবহতার বর্ণনা।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৩৮৩
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৩৮৩
حديث أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: لَيْسَ صَلاَةٌ أَثْقَلَ عَلَى الْمُنَافِقِينَ مِنَ الْفَجْرِ وَالْعِشَاءِ، وَلَوْ يَعْلَمُونَ مَا فِيهِمَا لأَتَوْهُمَا وَلَوْ حَبْوًا، لَقَدْ هَمَمْتُ أَنْ آمُرَ الْمُؤَذِّنَ فَيُقِيمَ ثُمَّ آمُرَ رَجُلاً يَؤُمُّ النَّاسَ، ثُمَّ آخُذُ شُعَلاً مِنْ نَارٍ فَأُحَرِّقَ عَلَى مَنْ لاَ يَخْرُجُ إِلَى الصَّلاَةِ بَعْدُ
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন যে, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ মুনাফিকদের জন্য ফাজর ও ‘ইশার সলাত অপেক্ষা অধিক ভারী সলাত আর নেই। এ দু’ সলাতের কী ফাযীলত, তা যদি তারা জানতো, তবে হামাগুঁড়ি দিয়ে হলেও তারা হাযির হতো। (রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন) আমি ইচ্ছে করেছিলাম যে, মুয়ায্যিনকে ইকামাত দিতে বলি এবং কাউকে লোকদের ইমামত করতে বলি, আর আমি নিজে একটি আগুনের মশাল নিয়ে গিয়ে অতঃপর যারা সলাতে আসেনি, তাদের উপর আগুন ধরিয়ে দেই। (বুখারী পর্ব ১০ : /৩৪ হাঃ ৬৫৭, মুসলিম ৫/৪২, হাঃ ৬৫১)