৫/৪০.
ফাজ্রের সলাত প্রথম ওয়াক্তে পড়া মুস্তাহাব আর তা হচ্ছে গালাস এবং তাতে কিরাআতের পরিমাণের বর্ণনা।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ৩৭৮
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ৩৭৮
حديث جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ، قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي الظُّهْرَ بِالْهَاجِرَةِ، وَالْعَصْرَ وَالشَّمْسُ نَقِيَّةٌ، وَالْمَغْرِبَ إِذَا وَجَبَتْ، وَالْعِشَاءَ أَحْيَانًا وَأَحْيَانًا: إِذَا رَآهُمُ اجْتَمَعُوا عَجَّلَ، وَإِذَا رَآهُمْ أَبْطَوْا أَخَّرَ؛ وَالصُّبْحَ كَانُوا، أَوْ، كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّيها بِغَلَسٍ
জাবির ইব্নু ‘আবদুল্লাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যুহরের সলাত প্রচণ্ড গরমের সময় আদায় করতেন। আর ‘আসরের সলাত সূর্য উজ্জ্বল থাকতে আদায় করতেন, মাগরিবের সলাত সূর্য অস্ত যেতেই আর ‘ইশার সলাত বিভিন্ন সময়ে আদায় করতেন। যদি দেখতেন, সকলেই সমবেত হয়েছেন, তাহলে সকাল সকাল আদায় করতেন। আর যদি দেখতেন, লোকজন আসতে দেরী করছে, তাহলে বিলম্বে আদায় করতেন। আর ফাজরের সলাত তাঁরা কিংবা রাসলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অন্ধকার থাকতে আদায় করতেন। (বুখারী পর্ব ৯ : /২৭ হাঃ ৫৬০, মুসলিম ৫/৪০ হাঃ ৬৪৬)