৩৯/৩৩.
আদওয়া, ত্বিয়ারাহ, হা-মা, সাফার, বৃষ্টির প্রতিশ্রতি দানকারী নক্ষত্র, গওল (প্রভৃতি শুভাশুভ লক্ষণ বলতে কিছু) নেই এবং রুগ্ন ব্যক্তির নীরোগ ব্যক্তির নিকট যাওয়া উচিত নয় (এগুলোকে অশুভ লক্ষণ মনে করে)।
আল লু'লু ওয়াল মারজান : ১৪৩৫
আল লু'লু ওয়াল মারজানহাদিস নম্বর ১৪৩৫
حديث أَبِي هُرَيْرَةَ رضي الله عنه، قَالَ: إِنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: لاَ عَدْوَى وَلاَ صَفَرَ وَلاَ هَامَةَ فَقَالَ أَعْرَابِيٌّ: يَا رَسُول اللهِ فَمَا بَالُ إِبِلِي تَكُونُ فِي الرَّمْلِ كَأنَّهَا الظِّبَاءُ، فَيَأْتِي الْبَعِيرُ الأَجْرَبُ فَيَدْخُلُ بَيْنَهَا فَيُجْرِبُهَا فَقَالَ: فَمَنْ أَعْدَى الأَوَّلَ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ রোগের কোন সংক্রমণ নেই, সফরের কোন কুলক্ষণ নেই, পেঁচার মধ্যেও কোন কুলক্ষণ নেই। তখন এক বেদুঈন বললঃ হে আল্লাহ্র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! তাহলে আমার উটের এ অবস্থা হয় কেন? সেগুলো যখন চারণ ভূমিতে থাকে তখন সেগুলো যেন মুক্ত হরিণের পাল। এমন অবস্থায় চর্মরোগা উট এসে সেগুলোর মধ্যে ঢুকে পড়ে এবং এগুলোকেও চর্ম রোগাক্রান্ত করে ফেলে। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তাহলে প্রথমটিকে চর্ম রোগাক্রান্ত কে করেছে? (বুখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ২৫ হাদীস নং ৫৭১৭; মুসলিম ৩৯/৩৩, হাঃ ২২২০)