পরিচ্ছেদ ৪০.
যে ব্যক্তি মেঘাচ্ছন্ন অবস্থায় কেবলা ব্যতীত সলাত আদায় করবে তার বিধান
বুলুগুল মারাম : ২১১
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ২১১
وَعَنْ عَامِرِ بْنِ رَبِيعَةَ - رضي الله عنه - قَالَ: كُنَّا مَعَ النَّبِيِّ - صلى الله عليه وسلم - فِي لَيْلَةٍ مُظْلِمَةٍ، فَأَشْكَلَتْ عَلَيْنَا الْقِبْلَةُ، فَصَلَّيْنَا، فَلَمَّا طَلَعَتِ الشَّمْسُ إِذَا نَحْنُ صَلَّيْنَا إِلَى غَيْرِ الْقِبْلَةِ، فَنَزَلَتْ:«فَأَيْنَمَا تُوَلُّوا فَثَمَّ وَجْهُ اللَّهِ» أَخْرَجَهُ التِّرْمِذِيُّ وَضَعَّفَهُ
আমির বিন রাবি’আহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আমরা নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)- এর সঙ্গে কোন এক অন্ধকার রাত্রে ছিলাম। সলাতের সময় কিবলার দিক নির্ণয় করা আমাদের উপর কঠিন হয়ে পড়লো। আমরা সলাত সমাধান করলাম। কিন্তু ভোরে যখন সূর্যোদয় হল তখন জানা গেল যে, আমরা কিবলামুখী হয়ে সলাত আদায় করিনি। অতঃপর আয়াত অবতীর্ণ হলঃ “তোমরা যেদিকেই মুখ কর না কেন, সেই দিকেই আল্লাহ্র চেহারা রয়েছে।” –তিরমিযী একে য‘ঈফ (দুর্বল) রূপে বর্ণনা করেছেন। [২৪৪]
[২৪৪] তিরমিযী ৩৪৫, ২৯৫৭ অত্যন্ত দুর্বল। ইমাম সনয়ানী বলেন, এ হাদীসে আলআস বিন সাঈদ আস সাসান রয়েছে, সে দুর্বল । (সুবুলুস সালাম ১/২১২)