পরিচ্ছেদ ১৭.
ব্যক্তির প্রকাশ্য দিক বিবেচনায় সাক্ষ্য গ্রহন
বুলুগুল মারাম : ১৪০৩
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ১৪০৩
وَعَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ - رضي الله عنه - أَنَّهُ خَطَبَ فَقَالَ: إِنَّ أُنَاسًا كَانُوا يُؤْخَذُونَ بِالوَحْيِ فِي عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - وَإِنَّ الْوَحْيَ قَدِ انْقَطَعَ، وَإِنَّمَا نَأْخُذُكُمُ الْآنَ بِمَا ظَهَرَلَنَا (1) مِنْ أَعْمَالِكُمْ. رَوَاهُ الْبُخَارِيُّ
উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, আল্লাহর রসুল (সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সময়ে কিছু ব্যক্তিকে ওয়াহীর ভিত্তিতে পাকড়াও করা হত। এখন যেহেতু ওয়াহী বন্ধ হয়ে গেছে, সেহেতু এখন আমাদের সামনে তোমাদের যে ধরনের ‘আমাল প্রকাশ পাবে, সেগুলোর ভিত্তিতেই তোমাদের বিচার করব। [১৫১১]
[১৫১১] বুখারীর বর্ননায় আরো রয়েছে-(আরবী) যে ব্যক্তি আমাদের সামনে ভালো প্রকাশ করবে তাকে আমরা নিরাপত্তা দান করব এবং নিকটে আনবো, তার অন্তরের বিষয়ে আমাদের কিছু করনীয় নেই। আল্লাহই তার অন্তরের বিষয়ে হিসাব নিবেন। আর যে ব্যক্তি আমাদের সামনে মন্দ ‘আমাল প্রকাশ করবে, তার প্রতি আমরা তাদের নিরাপত্তা প্রদান করব না, যদিও সে বলে যে, তার অন্তর ভালো।(বুখারী ২৬৪১, নাসায়ী ৪৭৭৭, আবু দাউদ ৪৫৩৭, আহমাদ ২৮৮।