পরিচ্ছেদ ০৬.
বিচারকার্যের পদ্ধতি
বুলুগুল মারাম : ১৩৮৮
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ১৩৮৮
وَعَنْ عَلِيٍّ - رضي الله عنه - قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم -: «إِذَا تَقَاضَى إِلَيْكَ رَجُلَانِ، فَلَا تَقْضِ لِلْأَوَّلِ، حَتَّى تَسْمَعَ كَلَامَ الآخَرِ، فَسَوْفَ تَدْرِي كَيْفَ تَقْضِي». قَالَ عَلِيٌّ: فَمَا زِلْتُ قَاضِيًا بَعْدُ. رَوَاهُ أَحْمَدُ وَأَبُو دَاوُدَ وَالتِّرْمِذِيُّ وَحَسَّنَهُ، وَقَوَّاهُ ابْنُ المدِينِيُّ، وَصَحَّحَهُ ابْنُ حِبَّانَ
আলী (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যখন দু’জন লোক (দু’টো পক্ষ) কোন মোকদ্দমা তোমার কাছে আনবে তখন দ্বিতীয় ব্যক্তির (অভিযুক্ত ব্যক্তির বক্তব্য) না শোনা পর্যন্ত প্রথম ব্যক্তির (অভিযোগকারীর) অনূকূলে কোন ফায়সালাহ দেবে না। এ নীতি ধরে ফায়সালাহ করলে তুমি ফায়সালা কিভাবে করতে হয় তার সঠিক ধারা জানতে পারবে।‘আলী (রাঃ)বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপদেশ দানের পর হতে আমি বরাবর ক্বাযীর দায়িত্ব সম্পাদন করেছি। [১৪৯৬]
[১৪৯৬] আবূ দাউদ ৩৫৮২, তিরমিযী ১৩৩১, আহমাদ ৬৬৮, ১১৫৯, ১৩৪৪। শাইখ আলবানী ইরওয়াউল গালীল ৮/২২৬ গ্রন্থে বলেন, এর সনদ দুর্বল আবার সহীহ তিরমিযীতে ১৩৩১ হাসান বলেছেন। আহমাদ শাকের মুসনাদ আহমাদ ২/২৮৯ গ্রন্থে এর সনদকে সহীহ বলেছেন, ইবনু উসাইমীন তাঁর শারহুল মুমতি ১৫/৩৫৩ গ্রন্থে বলেন,এ হাদীস সম্পর্কে কিছু মন্তব্য রয়েছে কেউ কেউ একে হাসান বলেছেন।