অনুচ্ছেদ-৩
সূরা আল-বাক্বারাহ
জামে' আত-তিরমিজি : ২৯৮৬
জামে' আত-তিরমিজিহাদিস নম্বর ২৯৮৬
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مَنِيعٍ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، وَيَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، وَمُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ، عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ أَبِي خَالِدٍ، عَنِ الْحَارِثِ بْنِ شُبَيْلٍ، عَنْ أَبِي عَمْرٍو الشَّيْبَانِيِّ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ، قَالَ كُنَّا نَتَكَلَّمُ عَلَى عَهْدِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي الصَّلاَةِ فَنَزَلَتْ : (وَقُومُوا لِلَّهِ قَانِتِينَ ) فَأُمِرْنَا بِالسُّكُوتِ .
যাইদ ইবনু আরক্বাম (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর যামানায় আমরা নামাযের মধ্যে কথাবার্তা বলতাম। এ প্রসঙ্গে অবতীর্ণ হয়ঃ “তোমরা আল্লাহ তা’আলার উদ্দেশে অনুগত সেবকের মত দাঁড়াও” – (সূরা আল –বাক্বারাহঃ ২৩৮)। এতদ্বারা আমাদেরকে (নামাযে) চুপ থাকার নির্দেশ দেয়া হল। সহীহ : সহীহ আবূ দাঊদ (৮৭৫)।
আহমাদ ইবনু মানী-হুশাইম হতে, তিনি ইসমাঈল ইবনু আবূ খালিদ (রহঃ) হতে এই সূত্রেও একই রকম বর্ণনা করেছেন। তবে তাতে আরও আছে : ‘ওয়া নুহীনা আনিল কালাম’ (আমাদেরকে কথা বলতে নিষেধ করে দেয়া হয়)।সহীহ : সহীহ আবূ দাঊদ (৮৭৫), বুখারী ও মুসলিম।আবূ ‘ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ। আবূ আমর আশ-শাইবানীর নাম সা’দ ইবনু ইয়াস।