পরিচ্ছেদঃ
পূর্ববর্তী উন্মতের মাঝে বৃষ্টি প্রার্থনায় প্রচলন ছিল
বুলুগুল মারাম : ৫২২
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ৫২২
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ - رضي الله عنه - أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «خَرَجَ سُلَيْمَانُ عَلَيْهِ السَّلَامُ يَسْتَسْقِي، فَرَأَى نَمْلَةً مُسْتَلْقِيَةً عَلَى ظَهْرِهَا رَافِعَةً قَوَائِمَهَا إِلَى السَّمَاءِ تَقُولُ: اللَّهُمَّ إِنَّا خَلْقٌ مِنْ خَلْقِكَ، لَيْسَ بِنَا غِنًى عَنْ سُقْيَاكَ، فَقَالَ: ارْجِعُوا لَقَدْ سُقِيتُمْ بِدَعْوَةِ غَيْرِكُمْ» رَوَاهُ أَحْمَدُ، وَصَحَّحَهُ الْحَاكِمُ
আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রাসূলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন , ইসতিকার সলাত আদায়ের জন্য সুলাইমান (আঃ) বের হয়ে এসে দেখলেন যে, একটি পিঁপড়ে চিৎ হয়ে শুয়ে পা-গুলাকে আকাশের দিকে করে এই বলে প্রার্থনা করছে , হে আল্লাহ ! আমরা তোমার সৃষ্টির মধ্যে এক প্রকার সৃষ্ট জীব –আমরা তোমার পানির পূর্ণ মুখাপেক্ষী রয়েছি । এটা শুনে সুলাইমান (আঃ) তাঁর সঙ্গিদের বললেন, তোমরা ফিরে চলো—অন্যর প্রার্থনার ফলে তোমরাও পানি পেয়ে গেলে । হাকিম একে সহীহ বলেছেন । [৫৫৮]
[৫৫৮] হাকিম ১/৩২৫-৩২৬ । আলবানী ইরওয়াউল গালীল (৬৭০) গ্রন্থে হাদীসটিকে দুর্বল বলেছেন।