পরিচ্ছেদ ২৭.
কোন ব্যক্তির অপরাধের কারণে ওপর কাউকে দায়ী করা যাবে না
বুলুগুল মারাম : ১১৮৯
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ১১৮৯
وَعَنْ أَبِي رِمْثَةَ قَالَ: أَتَيْتُ النَّبِيَّ - صلى الله عليه وسلم - وَمَعِي ابْنِي. فَقَالَ: «مَنْ هَذَا» ? قُلْتُ: ابْنِي، أَشْهَدُ بِهِ. قَالَ: «أَمَّا إِنَّهُ لَا يَجْنِي عَلَيْكَ، وَلَا تَجْنِي عَلَيْهِ» رَوَاهُ النَّسَائِيُّ وَأَبُو دَاوُدَ، وَصَحَّحَهُ ابْنُ خُزَيْمَةَ وَابْنُ الْجَارُودِ
আবূ রিমসাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেনঃ আমি নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকত হাজির হলাম, আর আমার সঙ্গে ছিল আমার পুত্র। তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন “এ কে?” আমি বললাম, “আমার পুত্র” আপনি এ ব্যাপারে সাক্ষী থাকুন।“ অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ সাবধান হও, অবশ্য তার অপরাধের জন্য তোমাকে ও তোমার অপরাধের জন্য তাকে দায়ী করা হবে না। [১২৯৬]
[১২৯৬] নাসায়ী ৪৮৩২, তিরমিযী ২৮১২, আবূ দাউদ ৪২০৮,৪৪৯৫, আহমাদ ৭০৬৪,৭০৭১,৭০৭৭, দারেমী ২৩৮৮। আবূ দাউদের বর্ণনায় আরো রয়েছে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পাঠ করলেন (আরবী) অর্থাৎ কোন বোঝা বহনকারী অন্নের বোঝা বহন করবে না। আলবানি হাদিসটি সহিহ বলেছেন, দেখুন তাহকিক নাসাঈ