পরিচ্ছেদ ০২.
লি ‘আনকারী স্বামী- স্ত্রীর মাহরানার বিধান
বুলুগুল মারাম : ১০৯৫
বুলুগুল মারামহাদিস নম্বর ১০৯৫
وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ أَيْضًا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ لِلْمُتَلَاعِنَيْنِ: «حِسَابُكُمَا عَلَى اللَّهِ، أَحَدُكُمَا كَاذِبٌ، لَا سَبِيلَ لَكَ عَلَيْهَا» قَالَ: يَا رَسُولَ اللَّهِ! مَالِي? قَالَ:«إِنْ كُنْتَ صَدَقْتَ عَلَيْهَا، فَهُوَ بِمَا اسْتَحْلَلْتَ مِنْ فَرْجِهَا، وَإِنْ كُنْتَ كَذَبْتَ عَلَيْهَا، فَذَاكَ أَبْعَدُ لَكَ مِنْهَا» مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ (1).
ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) লি‘আনকারী স্বামী-স্ত্রীকে বলেছিলেন, আল্লাহই তোমাদের হিসাব নিবেন। তোমাদের একজন মিথ্যাবাদী। তার (মহিলার) উপর তোমার কোন অধিকার নেই। সে বললঃ হে আল্লাহ্র রসূল! আমার মাল ? রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, তুমি যদি সত্যি কথা বলে থাক, তাহলে এ মাল তার লজ্জাস্থানকে হালাল করার বিনিময়ে হবে। আর যদি মিত্থ্যা বলে থাক, তবে এটা তুমি মোটেই চাইতে পারনা, তুমি তো তার থেকে অনেক দূরে। [১১৯৬]
[১১৯৬] বুখারী ৪৭৪৮, ৫৩০৬, ৫৩১১, ৫৩১২, ৫৩১৩, ৫৩১৪, ৫৩১৫, মুসলিম ১৪৯৩, ১৪৯৪, তিরমিযী ১২০৩, নাসায়ী ৩৪৭৩, ৩৪৭৪, আবূ দাউদ ২২৫৭, ২২৫৮, ২২৫৯, ইবনু মাজাহ ২০৬৯, আহমাদ ৪৪৬৩, মালেক ১২০২, দারেমী ২২৩১