পরিচ্ছেদঃ
ওযু করা এবং তা পরিপূর্ণ করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করণঃ
সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব : ১৯২
সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিবহাদিস নম্বর ১৯২
(صحيح) وَعَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُأنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَلَا أَدُلُّكُمْ عَلَى مَا يَمْحُو اللَّهُ بِهِ الْخَطَايَا وَيَرْفَعُ بِهِ الدَّرَجَاتِ قَالُوا بَلَى يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ إِسْبَاغُ الْوُضُوءِ عَلَى الْمَكَارِهِ وَكَثْرَةُ الْخُطَا إِلَى الْمَسَاجِدِ وَانْتِظَارُ الصَّلَاةِ بَعْدَ الصَّلَاةِ فَذَلِكُمْ الرِّبَاطُ فذلكم الرباط فذلكم الرباط. رواه مالك ومسلم والترمذي والنسائي وابن ماجه بمعناه
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ “আমি কি তোমাদেরকে বলে দিব না, কোন কাজ পাপসমূহ মিটিয়ে দেয় ও মর্যাদা বাড়িয়ে দেয়?” তারা বললেন, হ্যাঁ বলুন, হে আল্লাহর রাসূল! তিনি বললেনঃ “প্রচন্ড ঠান্ডার কষ্ট স্বীকার করে পরিপূর্ণরূপে ওযু করা, মসজিদের দিকে বেশী বেশী পদচারণা করা এবং এক সালাতের পর অপর সালাতের জন্য অপেক্ষা করা [১] – এগুলোই হলো তোমাদের জন্য সীমান্ত পাহারা দেয়ার সমতুল্য, এটিই হলো তোমাদের জন্য সীমান্ত পাহারা দেয়ার সমতুল্য, এগুলোই হলো তোমাদের জন্য সীমান্ত পাহারা দেয়ার সমতুল্য।” [২] (হাদীছটি বর্ণনা করেছেন মুআত্বা মালেক, মুসলিম, তিরমিযী, নাসাঈ ও একই অর্থে ইবনু মাজাহ)
[১] অর্থাৎ পরবতী নামাযের সময় ও জামাআতে উপস্থিত হওয়ার অপেক্ষা করা।[২] (আরবী) এর অর্থ হলো- নিজেকে কোন সৎ আমলের উপর সর্বদা নিয়োজিত রাখা। আকাঙ্খিত বিষয়। সীমান্ত পাহারা দেয়া।