২. অধ্যায়ঃ
কালালার [২০] উত্তরাধিকার সংক্রান্ত
[২০] সন্তান ও পিতৃমাতৃহীন অবস্থায় মারা গেলে তাকে ‘কালালাহ্’ বলা হয়।
সহিহ মুসলিম : ৪০৪১
সহিহ মুসলিমহাদিস নম্বর ৪০৪১
حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ، وَأَبُو عَامِرٍ الْعَقَدِيُّ ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرٍ، كُلُّهُمْ عَنْ شُعْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ . فِي حَدِيثِ وَهْبِ بْنِ جَرِيرٍ فَنَزَلَتْ آيَةُ الْفَرَائِضِ . وَفِي حَدِيثِ النَّضْرِ وَالْعَقَدِيِّ فَنَزَلَتْ آيَةُ الْفَرْضِ . وَلَيْسَ فِي رِوَايَةِ أَحَدٍ مِنْهُمْ قَوْلُ شُعْبَةَ لاِبْنِ الْمُنْكَدِرِ .
ইসহাক্ ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) নায্র ইবনু শুমায়ল ও আবূ ‘আমির ‘আকাদী (রহঃ) হতে এবং মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) ওয়াহ্ব ইবনু জারীর (রহঃ) হতে এবং তারা সকলেই শু’বাহ্ (রহঃ) হতে বর্ণিতঃ
উক্ত হাদীস বর্ণনা করেন।ওয়াহ্ব ইবনু জারীর- এর হাদীস আছে ‘ফারায়িয’- এর আয়াত নাযিল হলো। আর নায্র ও ‘আকীদার বর্ণনায় আছে ‘ফারয-এর আয়াত নাযিল হলো’। কিন্ত তাদের কারও বর্ণনায় এ কথা নেই যে, শু‘বাহ্ ইবনু মুনকাদির বলছেন। (ই.ফা. ৪০০৪, ই.সে. ৪০০৩)