১৭. অধ্যায়ঃ
ইহরামের প্রকারভেদ, ইফরাদ, ক্বিরান ও তামাত্তু’ হাজ্জের জন্য ইহরাম বাঁধা জায়িয, একত্রে ‘উমরাহ ও হাজ্জের ইহরাম বাঁধাও জায়িয এবং ক্বিরান হাজ্জ পালনকারী কখন ইহরাম মুক্ত হবে
সহিহ মুসলিম : ২৮০৬
সহিহ মুসলিমহাদিস নম্বর ২৮০৬
وَحَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا هِشَامٌ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَائِشَةَ، - رضى الله عنها - قَالَتْ خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مُوَافِينَ لِهِلاَلِ ذِي الْحِجَّةِ مِنَّا مَنْ أَهَلَّ بِعُمْرَةٍ وَمِنَّا مَنْ أَهَلَّ بِحَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ وَمِنَّا مَنْ أَهَلَّ بِحَجَّةٍ فَكُنْتُ فِيمَنْ أَهَلَّ بِعُمْرَةٍ . وَسَاقَ الْحَدِيثَ بِنَحْوِ حَدِيثِهِمَا وَقَالَ فِيهِ قَالَ عُرْوَةُ فِي ذَلِكَ إِنَّهُ قَضَى اللَّهُ حَجَّهَا وَعُمْرَتَهَا . قَالَ هِشَامٌ وَلَمْ يَكُنْ فِي ذَلِكَ هَدْىٌ وَلاَ صِيَامٌ وَلاَ صَدَقَةٌ .
‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, যিলহাজ্জ মাসের নতুন চাঁদ উদয়ের কাছাকাছি সময়ে আমরা রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর সঙ্গে রওনা হলাম। আমাদের মধ্যে কতক ‘উমরার, কতক হাজ্জ ও ‘উমরাহ্ উভয়ের এবং কতক শুধু হাজ্জের ইহরাম বাঁধল। আমি ‘উমরার উদ্দেশে ইহ্রামকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলাম। ......অবশিষ্ট বর্ণনা পূর্বোক্ত (উভয়ের) হাদীসের অনুরূপ। তবে ‘উরওয়াহ্র বর্ণনায় আছে, “আল্লাহ্ তা‘আলা ‘আয়িশা (রাঃ)-কে তার হাজ্জ ও ‘উমরাহ্ সমাপনের তাওফীক্ব দিলেন।” আর হিশামের বর্ণনায় আছে, “এজন্য (‘উমরার ইহরাম পরিত্যাগ করে হাজ্জের ইহরাম বাঁধার কারণে তাকে) হাদী বা কুরবানীও করতে হয়নি, সওমও পালন করতে হয়নি, সদাক্বাহ্ও দিতে হয়নি।” (ই.ফা. ২৭৮৩, ই.সে. ২৭৮১)