১৪. অধ্যায়ঃ

রমাযানের দিনে সওমরত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা কঠোর হারাম, কেউ যদি এ ধরনের কাজ করে তবে তার উপর বড় ধরনের কাফ্‌ফারাহ্‌ ওয়াজিব- সে বিত্তশালী হোক বা বিত্তহীন, তবে বিত্তহীন ব্যক্তির পক্ষে যখন সম্ভব হয়, তখন এ কাফ্‌ফারাহ আদায় করতে হবে

সহিহ মুসলিমহাদিস নম্বর ২৪৮৭

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَمُحَمَّدُ بْنُ رُمْحٍ، قَالاَ أَخْبَرَنَا اللَّيْثُ، ح وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا لَيْثٌ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، - رضى الله عنه - أَنَّ رَجُلاً، وَقَعَ بِامْرَأَتِهِ فِي رَمَضَانَ فَاسْتَفْتَى رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ ذَلِكَ فَقَالَ ‏"‏ هَلْ تَجِدُ رَقَبَةً ‏"‏ ‏.‏ قَالَ لاَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ وَهَلْ تَسْتَطِيعُ صِيَامَ شَهْرَيْنِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ لاَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ فَأَطْعِمْ سِتِّينَ مِسْكِينًا ‏"‏ ‏.

আবূ হুরায়রাহ্‌ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ

বর্ণিত। এক ব্যক্তি রমাযান মাসে তার স্ত্রীর সাথে সহবাস করে এবং এ সম্পর্কে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নিকট প্রশ্ন করল। তখন তিনি বললেন, তোমার কোন ক্রীতদাস আছে কি? সে বলল, না। তিনি আবার বললেন, তুমি দু’মাস সওম পালন করতে পারবে কি? সে বলল, না। তখন তিনি বললেন, তাহলে ষাটজন মিসকীনকে আহার করাও। (ই.ফা. ২৪৬৪, ই.সে. ২৪৬৩)

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন