পরিচ্ছেদঃ

রাতে উঠে (তাহাজ্জুদ) নামায পড়ার ফযীলত

মহান আল্লাহ বলেন,وَمِنَ اللَّيْلِ فَتَهَجَّدْ بِهِ نَافِلَةً لَكَ عَسَى أَنْ يَبْعَثَكَ رَبُّكَ مَقَاماً مَحْمُوداً অর্থাৎ, রাত্রির কিছু অংশে তাহাজ্জুদ কায়েম কর; এটা তোমার জন্য এক অতিরিক্ত কর্তব্য। আশা করা যায়, তোমার প্রতিপালক তোমাকে প্রতিষ্ঠিত করবেন প্রশংসিত স্থানে। (সূরা বানী ইস্রাঈল ৭৯ আয়াত) তিনি আরো বলেছেন, تَتَجَافَى جُنُوبُهُمْ عَن المَضَاجِعِ يَدْعُونَ رَبَّهُمْ خَوْفًا وَطَمَعًا وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنفِقُونَঅর্থাৎ, তারা শয্যা ত্যাগ করে আকাঙ্ক্ষা ও আশংকার সাথে তাদের প্রতিপালককে ডাকে এবং আমি তাদেরকে যে রুযী প্রদান করেছি, তা হতে তারা দান করে। (সূরা সাজদাহ ১৬ আয়াত)তিনি আরো বলেছেন, كَانُوا قَلِيلاً مِنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَঅর্থাৎ, তারা রাত্রির সামান্য অংশই নিদ্রায় অতিবাহিত করত। (সূরা যারিয়াত ১৭ আয়াত)

হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৭৯৫

وَعَنْهُ ا : أَنَّ النَّبيَّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم كَانَ يَنَامُ أَوَّلَ اللَّيلِ وَيَقُومُ آخِرَهُ فَيُصَلِّي متفقٌ عَلَيْهِ

উক্ত রাবী (রায্বিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিতঃ

উক্ত রাবী (রায্বিয়াল্লাহু আনহা) হতে আরো বর্ণিত হয়েছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) রাতের প্রথম দিকে ঘুমাতেন ও শেষের দিকে উঠে নামায পড়তেন। (বুখারী ১১৪৬, মুসলিম ১৭৬২নং)(অধিকাংশ ক্ষেত্রে তিনি এরূপ করতেন নচেৎ এর ব্যতিক্রমও করতেন।)

সেটিংস

ফন্ট সেটিংস

আরবি ফন্ট ফেস

আরবি ফন্ট সাইজ

২৪

অনুবাদ ফন্ট সাইজ

১৮

আল হাদিস অ্যাপ ডাউনলোড করুন

App Banner

ইসলামের জ্ঞান প্রচারে সহায়ক হোন

আপনার নিয়মিত সহায়তা আমাদের দ্বীনি ভাই-বোনের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছাতে সাহয্য করবে। আমাদের মিশনে আপনিও অংশ নিন এবং বড় পরিবর্তনের অংশীদার হোন।

সাপোর্ট করুন