পরিচ্ছেদঃ
ফজর ও এশার জামাআতে হাযির হতে উৎসাহদান
হাদিস সম্ভার : ৬৯১
হাদিস সম্ভারহাদিস নম্বর ৬৯১
عَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهُ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم قَالَ فَضْلُ صَلَاةِ الْجَمِيعِ عَلَى صَلَاةِ الْوَاحِدِ خَمْسٌ وَعِشْرُونَ دَرَجَةً وَتَجْتَمِعُ مَلَائِكَةُ اللَّيْلِ وَمَلَائِكَةُ النَّهَارِ فِي صَلَاةِ الصُّبْحِ يَقُولُ أَبُو هُرَيْرَةَ اقْرَءُوا إِنْ شِئْتُمْ وَقُرْآنَ الْفَجْرِ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًاঃ
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিতঃ
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, “তোমাদের জামাআতের নামায একাকী নামাযের তুলনায় ২৫ গুণ অধিক মর্যাদা রাখে। আর রাত্রি ও দিনের ফিরিশুা ফজরের নামাযে একত্রিত হন।”উক্ত হাদীস বর্ণনার পর আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলেন, ‘তোমাদের ইচ্ছা হলে তোমরা পড়ে নাওঃ وَقُرْآنَ الْفَجْرِ إِنَّ قُرْآنَ الْفَجْرِ كَانَ مَشْهُودًاঅর্থাৎ, নিশ্চয় ফজরের নামাযে ফিরিশুা হাযির হয়।’ (বানী ইস্রাঈলঃ ৭৮) (বুখারী ৬৪৮, ৪৭১৭, নাসাঈ ৪৮৬, সহীহুল জামে’ ২৯৭৪নং)